ব্রেকিংঃ

বাংলাদেশের স্থানীয় রাজনীতিতে বিপ্লব হয়ে উঠতে পারেন অনন্য দৃষ্ঠান্ত

বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস) এর স্টাফ রিপোটার হাসনাইন আহমেদ মুন্নার ফেইজবুক থেকে নেওয়াঃ
বাংলাদেশের মধ্যে স্থানীয় রাজনীতিতে অনুকরণীয় উদাহরন স্থাপন করেছেন ভোলা জেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লব।দলের কর্মীদের ভালোবাসা, মূল্যায়ন তথা কেন্দ্রের নির্দেশনা অনুযায়ী পুরানো ও ত্যাগীদের সর্বোচ্চ কদর করছেন তরুণ এই আওয়ামী লীগ নেতা ।তিনি তথাকথিত লোক দেখানো রাজনীতির ধারনা পাল্টে দিয়ে কর্মীদের সাথে স্থাপন করেছেন ভালোবাসার সেতু বন্ধন। চাইলেই একান্তভাবে যে কোন নেতা-কর্মী তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা বলতে পারেন তাদের প্রিয় এই নেতাকে।

আর তিনিও মন দিয়ে সকল কথা শোনেন এবং সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা করেন সমস্যা সমাধানে।যখনই কোন কর্মীর বিপদের কথা শোনেন, সবার আগে ছুটে যান তার পাশে।বিশেষ করে সদ্য প্রয়াত জেলা শ্রমীকলীগ সভাপতি মো: আবু তাহের’র অসুস্থ্য হওয়ার পর নিজ গাড়িতে করে তাকে হাসপাতালে নেয়া, মৃত্যূর পর জানাযা,কবরে মাটি প্রদাণ, দাফনের শেষ পর্যন্ত উপস্থিত থাকা, মিলাদে উপস্থিত, পরিবারের সার্বিক খোজ-খবর নেয়াকে ইতিবাচক মনোভাবের প্রকাশ বলে মনে করছেন স্থানীয় রাজনৈতিক মহল। সত্যিকারের জনসেবার এমন মহানুভবতা বুঝি ইতিহাসের মহানায়ক, জাতির জনকের ঘনিষ্ঠ সহচর পিতা আলহাজ্ব তোফায়েল আহমেদ এমপি’র কাছে রপ্ত করেছেন।

তাই তৃণমূল ভালোবেসে তাকে কর্মীবন্ধু উপাধীতে ভূষিত করেছে। দেশের বিভিন্ন জেলার স্থানীয় আওয়ামী নেতৃত্বের চরম উদাসীনতায় যখন মুজিব প্রাণরা অনাহারে থাকে।নিদারুণ অর্থ কষ্টে তাদের যখন জীবন সত্য হয়ে দেখা দেয়। তখন জননেতা মইনুল হোসেন বিপ্লব’র ভোলায় প্রতিশ্রুতিশীল রাজনীতি আমাদের আশা যোগায়। আলোর পথ দেখায়।তাই সম্পূর্ণ রাজনৈতিক পরিবারে বেড়ে উঠা মইনুল হোসেন বিপ্লব হয়ে উঠতে পারেন সারা দেশের জেলা পর্যায়ের নেতৃত্বের এক অনন্য দৃষ্টান্ত।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।