ব্রেকিংঃ

পরমাণু ভাণ্ডারে আরও ভয়ংকর অস্ত্র রাশিয়ার

পরমাণু ভাণ্ডারে আরও ভয়ংকর ও শক্তিশালী অস্ত্র আনছে রাশিয়া। নতুন ওই অস্ত্রের সফল পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ­াদিমির পুতিন। হাইপারসনিক গতির এ ক্ষেপণাস্ত্রটি নতুন বছরের শুরুতেই রুশ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে।

বুধবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণকক্ষে বসে ক্ষেপণাস্ত্রটির পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করেছেন পুতিন। বিশ্ব পরাশক্তি দেশগুলোর মধ্যে রাশিয়ায় প্রথম দ্রুতগতিসম্পন্ন এ ক্ষেপাণাস্ত্রের গর্বিত মালিক হল। বৃহস্পতিবার এ খবরটি উদ্বেগের সঙ্গে প্রকাশ করেছে মার্কিন গণমাধ্যমগুলো। খবর সিএনএনের।

পর্যবেক্ষণ শেষে পুতিন বলেন, এই ক্ষেপণাস্ত্রকে মাঝপথে কেউ আটকাতে পারবে না এবং আগামী দিনগুলোতে দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে এটি। ক্ষেপণাস্ত্রটিকে রাশিয়ার ‘বিশাল সফলতা’ অ্যাখ্যা দিয়ে ‘দেশের মানুষের জন্য এটি নতুন বছরের দারুণ এক উপহার’ হিসেবে উল্লেখ করেন তিনি।

রাশিয়ার সেনাবাহিনী বুধবার সেদেশের দক্ষিণাঞ্চলীয় ‘উরাল’ পার্বত্য এলাকা থেকে ক্ষেপণাস্ত্রটি নিক্ষেপ করে এবং তা ছয় হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে রাশিয়ারই ‘কামচাটকা’ অঞ্চলের ‘কুরা’ শুটিং এলাকায় নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে।

প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গত মার্চ মাসে জাতির উদ্দেশে দেয়া ‘স্টেট অব দ্য নেশন’ ভাষণে এই ক্ষেপণাস্ত্রের কথা উল্লেখ করে বলেছিলেন, এটিতে রয়েছে আন্তঃমহাদেশীয় পাল্লা এবং বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করার পর এটি শব্দের চেয়ে ২০ গুণ বেশি গতিতে চলতে সক্ষম।

এর ফলে পৃথিবীতে বর্তমানে যত ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আছে তার কোনোটির পক্ষে এই ক্ষেপণাস্ত্রের অবস্থান শনাক্ত করা সম্ভব হবে না বলে দাবি করেন পুতিন। এরপর গত মে মাসে রাশিয়ার বিজয় দিবসের প্যারেডে ‘কেএইচ-৪৭এম২ কিনজাল’ নামের এই হাইপারসনিক পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন করা হয়।

অ্যাভাংগার্ড নামের আন্তঃমহাদেশীয় এই ক্ষেপণাস্ত্রটি ঘণ্টায় ১৫ হাজার কিলোমিটারের চেয়ে বেশি গতিতে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করার পর এটি শব্দের চেয়ে ২০ গুণ বেশি গতিতে চলতে সক্ষম।

ফলে পৃথিবীতে বর্তমানে যত ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আছে তার কোনোটির পক্ষে এই ক্ষেপণাস্ত্রের অবস্থান শনাক্ত করা সম্ভব হবে না বলে দাবি করেন পুতিন। পুতিন সেনাবাহিনীর প্রশংসা করে আরও জানিয়েছেন, আগামী বছর এ ক্ষেপণাস্ত্র নির্ধারিত স্থানে মোতায়েন করা হবে।

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা : সেনাবাহিনীর প্রশংসায় পুতিন

রাশিয়ার সেনাবাহিনী একটি অত্যাধুনিক হাইপারসনিক পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালানোর পর প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সেনাবাহিনীর ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।

তিনি বুধবার মস্কোয় মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে বলেন, তার দিক নির্দেশনায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ক্ষেপণাস্ত্রটির সফল পরীক্ষা চালিয়েছে। পরীক্ষায় সবগুলো কারিগরি দিক যাচাই করা হয়েছে বলেও তিনি দাবি করেন।

রাশিয়ার সেনাবাহিনী বুধবার সেদেশের দক্ষিণাঞ্চলীয় ‘উরাল’ পার্বত্য এলাকা থেকে ক্ষেপণাস্ত্রটি নিক্ষেপ করে এবং তা ছয় হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে রাশিয়ারই ‘কামচাটকা’ অঞ্চলের ‘কুরা’ শুটিং এলাকায় নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে।

প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গত মার্চ মাসে জাতির উদ্দেশে দেয়া ‘স্টেট অব দ্যা নেশন’ ভাষণে এই ক্ষেপণাস্ত্রের কথা উল্লেখ করে বলেছিলেন, এটিতে রয়েছে আন্তঃমহাদেশীয় পাল্লা এবং বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করার পর এটি শব্দের চেয়ে ২০ গুণ বেশি গতিতে চলতে সক্ষম। এর ফলে পৃথিবীতে বর্তমানে যত ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আছে তার কোনোটির পক্ষে এই ক্ষেপণাস্ত্রের অবস্থান শনাক্ত করা সম্ভব হবে না বলে দাবি করেন পুতিন।

এরপর গত মে মাসে রাশিয়ার বিজয় দিবসের প্যারেডে ‘কেএইচ-৪৭এম২ কিনজাল’ নামের এই হাইপারসনিক পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন করা হয়।

প্রেসিডেন্ট পুতিন বুধবার সেনাবাহিনীর প্রশংসা করে আরো জানিয়েছেন, আগামী বছর এই ক্ষেপণাস্ত্র নির্ধারিত স্থানে মোতায়েন করা হবে।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।