ব্রেকিংঃ

ভোলার দৌলতখানে চোরাই গাড়ির ব্যবসা জমজমাট

তানভির আহমেদ দৌলতখানপ্রতিনিধিঃ

দৌলতখানে চোরাই গাড়ির জমজমাট ব্যবসা আর এ ব্যবসা করে কোটিপতি দুই ভায়রা ভাই ফরাদ ও হোসেন। ফরাদ ভাগ্য বদলাতে চরফ্যাশন থেকে দৌলতখানে ব্যাটারি দোকানে চাকুরি নেয় বিউটি রোডে। সেখান থেকে উওর মাথায়, উওরা ও সোনালি ব্যাংক এর মাঝা মাঝি অটোরিকশার গ্যারেজ ও ব্যাটারি, পার্সের দোকান তার। আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে ভায়রা হোসেন কে সাথে নিয়ে গড়ে তুলে অপরাধ সাম্রাজ্য। দৌলতখান বাস স্ট্যান্ড উওর মাথায় চা পানের দোকান ছিলো হোসেনের, যার কারনে ড্রাইভার দের সাথে সখ্যতা ছিলো হোসেনের, আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাদের। আলাদিনের চেরাগের মতো খুলে যায় ভাগ্যের চাকা,

চোরাই গাড়ির ব্যবসা করে দুজন হয়ে যায় রাতারাতি কোটিপতি, দৌলতখান,বোরহানউদ্দিন,কুন্জের হাট, সহ বিভিন্ন যায়গায় গড়ে তুলেছে এই অভিনব চোরাই ফাঁদ গড়ে তুলে মালিক হয়েছে বহু অটোরিকশার।জেলার বিভিন্ন স্থানথেকে চোরাই কৃত রিকশা ওদের কাছে আনার সাথে সাথে তা পাটে পাটে খুলে ফেল পার্স হিসেবে বিক্রি করে একটি রিকশা সর্বোচ্চ ৪০ হাজারে কিনে দুই ভায়রা একাধিকবার ধরা পরলেও অদৃশ্ব্য কারনে তাদের কিছু হয় না। মুলক জেলার চোরাই সিন্ডিকেটের হোতা হোসেন,ফরাদ এ দুইজন। এদের রয়েছে বিশাল চোর সিন্ডিকেট। ওদের মাধ্যমে গাড়ি চুরি করে আনে এরা। ওদের জন্য বোরাক, অটোরিকশা মালিকরা তাদের গাড়ি গুল রাত জেগে পাহারা দিতে হচ্ছে। যে গাড়িটা কুন্জের হাটে খোলা হয় ঐ গাড়ির পার্স পাঠিয়ে দেওয়া হয় দৌলতখানে, যেটা দৌলতখানে খোলা হয় তা পাঠিয়ে দেওয়া হয় বোরহানউদ্দিনে এ ভাবে চলছে চোরাই ব্যবসা। চোরদের হোতা ফরহাদ বলছেন প্রায় ১০ দিন আগে ৩৭ হাজার টাকায় একটা গাড়ি সে কিনেছে খুলার পড়ে সে জানতে পাড়ে এটা চোরাই। তবে সে চোরাই গাড়ির ব্যবসার সাথে জরিত না বলে জানায়, হোসেন ও অস্বিকার করে চোরাই কাজের সাথে তার সম্পিক্ততার কথা। হঠাৎ এতোগুলো গ্যারেজ,ও গাড়ির উৎস কি এ ব্যাপারে কথা বলতে চাননি তিনি।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।