ব্রেকিংঃ

সন্ত্রাসী ফারুকের অত্যচারে অতিষ্ট দৌলতখান চরখলিফার হাজি বাশার সহ এলাকাবাসির, অভিযোগের শেষ নেই।।।।

স্টাফ রিপোটার।।

ভোলায় সন্ত্রাসী ফারুক ও তার মার অত্যচারে অতিষ্ট দৌলতখান চরখলিফার হাজি বাশারের পরিবার সহ গ্রামবাসির হাজারো অভিযোগের শেষ নেই যেন।।

গত১০,০৮,২০২০ইং সোমবার ভোলার দৌলতখান চরখলিফা এলাকায় তুচ্ছ ঘটনা‌কে কে‌ন্দ্রে ক‌রে হাজী বাশার ও তার পরিবার সহ এলাকাবাসিকে মানহানি অপমান অপদস্তসহ খারাপ ভাষায় গালমন্দ করার অভিযোগ পাওয়া গাছে।

ভোলার দৌলতখান উপজেলার চরখলিফা ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের মাঝি বাড়িতে এ ঘটনাটি ঘ‌টে।

হাজী বাশার বলেন আমার হাস চুরি হয়েছে আমি তা জিজ্ঞাসা করতে আমার পাশবতি রফিজলের স্ত্রী ফরিদা বেগম কে আমার হাস তাদের হাসের সাথে গেছে কিনা জানতে চাইলে তিনি আমাকে বলেন আমি কি হাস চুরি করেছি কিনা যে আপনি আমাকে জিজ্ঞাসা করেন এই কথা বলতে না বলতে আমার হাস দেখতে তার খাচায় দেখতে পাই তখন ফরিদা আমাকে হেনস্থা গালমন্দ করে তার পরনের শাড়ি খুলে প্রকাশ্য লোকসম্মুখে আমার নামে এলাকায় ছিরা শাড়ি ব্লাউজ পরে অপবাদ দিতে থাকে এতে আমার মান সম্মান নস্ট হয়।

সেনাবাহিনীর অবঃপ্রাপ্ত সার্জেন হাজি বশার বলেন, এই মহিলার অত্যাচারে আমি সহ এলাকার অসংখ্য লোকজন অপমানিত হয়েছেন কিছু হলেই তিনি হাসপাতাল আর পুলিশের কাছে যান।
বশার জানান এই ফরিদার হাত থেকে এলাকাবাসি বাচতে চেয়ে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সহ উপজেলা চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

এদিকে ফরিদাকে বাসায় গিয়ে পাওয়া যায়নি তার ছেলে ফারুক বলেন, আপনিরা কেন আইছেন যান ডা পারেন করেন আমার মা আসবে না।

এদিকে উপজেলা চেয়ারম্যানের সাথে সাথে কথা তিনি জানান বশার সহ এলাকাবাসি আমার কাছে এসেছে বিষয়টি আমি দেখতেছি।

কেন্দ্র করে আমার মান হানির চেষ্টা করে, ফরিদা বেগম, এলাকার মানুষ এই ফরিদা বেগম তার স্বামী রফিজুল, ছেলে ইসমাইল, ও ফারুক এদের তান্ডব কারখানায় উত্যক্ত কিছু থেকে কিছু হলে ফরিদা বেগম গায়ের কাপড় খুলে মানুষকে ফাঁসানোর চেষ্টা করেন, এমনটা আমার সাথে হয়েছিল, ফরিদা বেগমের ছেলে ফারুক সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে অবৈধ অস্ত্র নিয়ে আমাদের উপর ও এলাকাবাসীর উপর হামলা চালান, আমিও এলাকাবাসী এদের তাণ্ডব থেকে বাঁচার জন্য ভোলা ২ আসন এমপি আলী আজম মুকুল মহোদয়ের সহযোগিতা চাচ্ছি এই ফরিদা বেগম সাংবাদিকদের ভুল তথ্য দিয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ ছাপিয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন আমি তার প্রতি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

এলাকাবাসীরা জানান এই ফরিদা বেগম তার স্বামী রফিজুল, ছেলে ইসমাইল, ও ফারুক এদের কাছে জিম্বি আমরা, কিছু থেকে কিছু হলে ফরিদা বেগম গায়ের কাপড় খুলে মানুষকে ফাঁসানোর চেষ্টা করেন

সন্ত্রাসী ফারুকের অত্যচারে অতিষ্ট দৌলতখান চরখলিফার হাজি বাশারের অভিযোগ।।

স্টাফ রিপোটার।।

ভোলায় সন্ত্রাসী ফারুক ও তার মার অত্যচারে অতিষ্ট দৌলতখান চরখলিফার হাজি বাশারের পরিবার সহ গ্রামবাসির হাজারো অভিযোগের শেষ নেই যেন।।

গত১০,০৮,২০২০ইং সোমবার ভোলার দৌলতখান চরখলিফা এলাকায় তুচ্ছ ঘটনা‌কে কে‌ন্দ্রে ক‌রে হাজী বাশার ও তার পরিবার সহ এলাকাবাসিকে মানহানি অপমান অপদস্তসহ খারাপ ভাষায় গালমন্দ করার অভিযোগ পাওয়া গাছে।

ভোলার দৌলতখান উপজেলার চরখলিফা ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের মাঝি বাড়িতে এ ঘটনাটি ঘ‌টে।

হাজী বাশার বলেন আমার হাস চুরি হয়েছে আমি তা জিজ্ঞাসা করতে আমার পাশবতি রফিজলের স্ত্রী ফরিদা বেগম কে আমার হাস তাদের হাসের সাথে গেছে কিনা জানতে চাইলে তিনি আমাকে বলেন আমি কি হাস চুরি করেছি কিনা যে আপনি আমাকে জিজ্ঞাসা করেন এই কথা বলতে না বলতে আমার হাস দেখতে তার খাচায় দেখতে পাই তখন ফরিদা আমাকে হেনস্থা গালমন্দ করে তার পরনের শাড়ি খুলে প্রকাশ্য লোকসম্মুখে আমার নামে এলাকায় ছিরা শাড়ি ব্লাউজ পরে অপবাদ দিতে থাকে এতে আমার মান সম্মান নস্ট হয়।

সেনাবাহিনীর অবঃপ্রাপ্ত সার্জেন হাজি বশার বলেন, এই মহিলার অত্যাচারে আমি সহ এলাকার অসংখ্য লোকজন অপমানিত হয়েছেন কিছু হলেই তিনি হাসপাতাল আর পুলিশের কাছে যান।
বশার জানান এই ফরিদার হাত থেকে এলাকাবাসি বাচতে চেয়ে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সহ উপজেলা চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

এদিকে ফরিদাকে বাসায় গিয়ে পাওয়া যায়নি তার ছেলে ফারুক বলেন, আপনিরা কেন আইছেন যান ডা পারেন করেন আমার মা আসবে না।

এদিকে উপজেলা চেয়ারম্যানের সাথে সাথে কথা তিনি জানান বশার সহ এলাকাবাসি আমার কাছে এসেছে বিষয়টি আমি দেখতেছি।

কেন্দ্র করে আমার মান হানির চেষ্টা করে, ফরিদা বেগম, এলাকার মানুষ এই ফরিদা বেগম তার স্বামী রফিজুল, ছেলে ইসমাইল, ও ফারুক এদের তান্ডব কারখানায় উত্যক্ত কিছু থেকে কিছু হলে ফরিদা বেগম গায়ের কাপড় খুলে মানুষকে ফাঁসানোর চেষ্টা করেন, এমনটা আমার সাথে হয়েছিল, ফরিদা বেগমের ছেলে ফারুক সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে অবৈধ অস্ত্র নিয়ে আমাদের উপর ও এলাকাবাসীর উপর হামলা চালান, আমিও এলাকাবাসী এদের তাণ্ডব থেকে বাঁচার জন্য ভোলা ২ আসন এমপি আলী আজম মুকুল মহোদয়ের সহযোগিতা চাচ্ছি এই ফরিদা বেগম সাংবাদিকদের ভুল তথ্য দিয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ ছাপিয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন আমি তার প্রতি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

এলাকাবাসীরা জানান এই ফরিদা বেগম তার স্বামী রফিজুল, ছেলে ইসমাইল, ও ফারুক এদের কাছে জিম্বি আমরা।
কিছু থেকে কিছু হলে ফরিদা বেগম গায়ের কাপড় খুলে মানুষকে ফাঁসানোর চেষ্টা করেন, বলেন জানা হাজী বশার। বশার জানান ফরিদা বেগমের ছেলে ফারুক সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে অবৈধ অস্ত্র নিয়ে আমাদের উপর হামলা চালান এদের কারণে বাড়িতে কোন লোক শান্তিতে বসবাস করতে পারে না।
ফরিদা বেগম ও তার ছেলে ফারুকের বিচার দাবি করছেন এলাকাবাসি সহ ভুক্তভোগি পরিবারবর্গ

ফরিদা বেগমের ছেলে ফারুক সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে অবৈধ অস্ত্র নিয়ে আমাদের উপর হামলা চালান এদের কারণে বাড়িতে কোন লোক শান্তিতে বসবাস করতে পারে না।

তাই এদের থেকে পরিত্রান পেতে প্রশাসনের দৃস্টি কামনা করছেন এলাকাবাসি সহ ভুক্তভোগি পরিবারবর্গ।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।