এম রহমান রুবেল।।

৬৯ এর মহানায়ক, বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সচিব আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ভোলা সদর আসনের এমপি তোফায়েল আহমেদ
বলেছেন, ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা করেছিল বাংলাদেশ আওয়ামীগ সভাপতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাসহ দলের প্রথম সারির নেতাদের হত্যার উদ্দেশ্য তৎকালীন বিএনপি-জামাত জোট সরাকার। কিন্তু সেদিন বঙ্গবন্ধু  কন্যা শেখ হাসিনা একটুর জন্য বেচে গেলেন।

এ হামলার মূল লক্ষ্য ছিল এ দেশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত করা এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করে হত্যা, ষড়যন্ত্র, জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও দুঃশাসনকে চিরস্থায়ী করা।

তাই তিনি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে ২১ আগস্ট একটি কলঙ্কময় দিন।
তৎকালীন সন্ত্রাসীদের গ্রেনেড হামলায় বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী আইভি রহমানসহ ২২ জন নেতাকর্মী নিহত হয়েছেন।
আহত হন প্রায় ৫ শতাধিক নেতাকর্মী।

আহতদের মধ্যে অনেকে পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন এবং অনেকে দেহে স্পিলিন্টার নিয়ে বর্তমানে দুর্বিষহ জীবন-যাপন করছেন।
তিনি আর বলেন, তারেক রহমান ২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলার পরিকল্পনার সাথে জড়িত ছিলেন।
এই হামলার মুল মদদ দাতা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।

২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলার পরে ঘাতক চক্রদেরকে নিরাপদে বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগও করে দিয়েছিল তৎকালীন বিএনপি-জামাত জোট সরকার।

ঢাকা থেকে যুক্ত হয়ে টেলিকনফারেন্সে প্রধান অতিথি হিসেবে তোফায়েল আহমেদ এমপি এসব কথা বলেন।

উপজেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল ইসলাম এর সঞ্চালনায়, জেলা আ’লীগের সহ সভাপতি আশ্রাফ হোসেন লাভুর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, জেলা আ’লীগের সাধারন সম্পাদক ও জেলা পরিষদ এর চেয়ারম্যান আব্দুল মমিন টুলু, জেলা আ’লীগের সহ সভাপতি হামিদুল হক বাহালুল মোল্লাহ, উপজেলা আ’লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোশারেফ হোসেন,জেলা আ’লীগের সহ সভাপতি জুলফিকার আহমেদ, জেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লব প্রমুখ।

এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন, জেলা আ’লীগের উপ প্রচার সম্পাদক বাবু গৌরাঙ্গ চন্দ্র দে, কোষাধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন, উপজেলা আ’লীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, পৌর আ’লীগ সভাপতি সম্পাদক, ছাত্রলীগ স্বেচ্ছাসেবক লীগ, সহ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা সহ ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান বৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।