ব্রেকিংঃ

ভোলার ইলিশায় দুর্ধর্ষ চুরি, চোরকে জেলহাজতে প্রেরন,চোর আটক।।

এম রহমান রুবেল।।

ভোলার ইলিশায় দুর্ধর্ষ চুরি চোর কে জনতা আটক করে ৯৯৯ ফোন করে পুলিশেন হাতে সোপর্দ করে দিয়েছেন স্থানীয় জনগন।

গত ০১/০৯/২১ ইং তারিখ রাত আনুমানিক ২.৩০ মিনিটেন সময় পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের ০১ নং ওয়াডে কুলসুম বেগমের বাসায় দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা ঘটে।

রাতে ঘরের টিন কেটে বাসায় ডুকে ঘরে থাকা ওয়ারট্রপের খোলা ড্রয়ারে থাকা নগদ ৮৭ হাজার টাকা, ১২ আনা ওজনের একটি স্বর্নের গলার চেইন ৪৫ হাজার টাকা,২ ভরি ওজনের তিন জোড়া কানের দুল ১ লাখ ২০ হাজার টাকা মুল্য নগদ টাকা ও স্বর্নলংকার সহ মোট ২ লাখ ৫২ হাজার টাকা চুরি করে নিয়ে যায় চোরচক্র।
বাদিনীর চিৎকারে আশে পাশের লোকজন পালিয়ে যাওয়া চোর কে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেন।

ঘর চুরি হয়ে যাওয়া এরশাদের স্ত্রী মোসাম্মদ কুলসুম বেগম(২৫) পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের চিহ্নিত চোর ৫ নং ওয়াডের সিদ্দিক সিকদারের ছেলে মোঃ তাহের ০৬ নং ওয়াডের হানিফ বেপারীর ছেলে মোঃ রাসেল, আব্দুল কেরানীর ছেলে জুয়েল এর নামে ভোলা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
এর ভিতরে চোর তাহের কে জনতা আটক করে পুলিশে সোপর্দ করলে পুলিশ তাকে চুরি মামলায় জেল হাজতে প্রেরন করেন।

এদিকে কুলসুম বেগম জানান,আমি আমার ঘরের চুরি হয়ে যাওয়া সকল মালামাল ফিরত পেতে ভোলা সদর থানায় একটি অভিযোগ করেছি।
যেহেতু আমরা আসামি ধরে থানায় দিয়েছি সেহেতু আমি আশা করি চুরি হয়ে যাওয়া আমার সব মালামাল ফিরে পাবো যদি পুলিশ আমাকে সহযোগিতা করে মাল ফিরত পেতে।

এবিষয় ভোলা সদর থানার এসআই কবির হোসাইন জানান,গত ০১ তারিখে কুলসুমের ঘর চুরি হলে কুলসুমের ডাকচিৎকারে চোর পালিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় জনতা চোর কে আটক করে ৯৯৯ ফোন করলে আমি সহ আমার ফোর্স চোরকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসি।
ভোলা সদর মডেল থানার ওসি এনায়েত হোসেন জানান পূর্ব ইলিশা থেকে যে চোর কে ধরে আনা হয়েছে তাকে চুরি মামলায় চালান দিয়ে জেল হাজতে প্রেরন করেছি এবং বাকি চোরদের ও বাদির অভিযোগের ভিত্তিত্বে তাদের কে ধরার ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছি এসআই কবির হোসাইন কে।

চোরচক্র যত শক্তিশালী ই হোক না কেউ ই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। চোরচক্রের সকল সদস্যকে আইনের আওতায় আনা হবে।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।