ব্রেকিংঃ

ভোলায় ছোট ভাইর দুধ কিনতে গিয়ে অটোরিকশার ধাক্কায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যুবরন করলেন শিশু মারিয়া

এম রহমান রুবেল

ছোট ভাইর জন্য দুধ কিনতে দোকানে গিয়ে অটোরিকশার ধাক্কায় মর্মান্তিক ভাবে মৃত্যুবরন করলেন শিশু মারিয়া।
শনিবার(২৬ আগস্ট) বেলা আনুমানিক ১২ টার সময়
ইলিশা সড়ক বুড়ি মসজিদের সামনে রাস্তা পারাপারের সময় বাড়ীর সামনেই অটোরিকশার ধাক্কায় ইসমাইল ঘোষের ৭ বছরের শিশু মারিয়ার মর্মান্তিক ভাবে মৃত্যু হয়েছে।
বাড়িতে স্বজনদের মাঝে চলছে শোকের মাতম,ও কান্নার আহাজারি।
সন্তানের মৃত্যুর খবর শোনার পর থেকে বাবা-মায়ের বুকফাটা আর্তনাদ আর কান্না থামছে না, সন্তানের মৃত্যুর খবরের পর থেকে আশপাশের লোকজন তাদের বাড়িতে ভীড় জমাচ্ছে।

এলকাবাসি জানান,সকাল আনুমানিক ১২ টার সময় ইসমাইল ঘোষের মেয়ে মরিয়ম (০৭) ছোট ভাইর জন্য দুধ কিনতে রাস্তার পাড়ি দিয়ে ওপাড়ে গিয়ে দুধ কিনে পূনরায় রাস্তা পাড়ি দিয়ে বাসায় আসার সময় পিছনের থেকে অটোরিকশা ধাক্কা দিয়ে মরিয়ম কে ফেলে দেয় মরনঘাতক লাইসেন্সবিহীন অস্ত্র অটোরিক্সাটি।
তারা আরো জানান,ইশিলা সড়কটি এখন মৃত্যুর কুপ হিসিবে চিহ্নিত। এই সড়কটিতে প্রশাসনের কোন নজরদারি নেই।প্রশাসনের নজর দাড়ি থাকলে এভাবে অকালে লাইসেন্সবিহীন অটোরিকশার ধাক্কায় দিনের পর দিন শিশু, বৃদ্ধ,যুবক সহ সব বয়সের মানুষের মৃত্যু হত না।
প্রশাসনের সদিচ্ছা থাকলে অবৈধ অটোরিকশা, নচিমন, করিমন,টমটম অটো সহ অতিরিক্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ হতো এবং খামখেয়ালি ভাবে তারা চালাইতে পারতো না। তাদের জন্য কঠোর আইন করে এদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ এখন সময়ের দাবি।
পথচারি অনেকে জানান,ইলিশা সড়কটি বর্তমানে মৃত্যু কুপে পরিনত হয়েছে! এই অবৈধ লাইসেন্সবিহীন অটোরিকশা বন্ধে প্রশাসনের কি কিছুই করার নেই তা এখন জনমনে প্রশ্ন রয়েই গেল।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।