ব্রেকিংঃ

বিজয় দিবস উপলক্ষে ভোলা জেলা আঃলীগের আনন্দ রেলী মুখরিত কন্ঠে ভাষানী মঞ

এম রহমান রুবেল:।
১৬ ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ভোলা জেলা আঃলীগের উদ্দ্যেগে ভোলা সদর রোডে একটি বিশাল আনন্দ রেলী অনুষ্টিত হয়।

মঙ্গলবার সকাল ১০ টার সময় জেলা আঃলীগ কার্যালয়ের পাশে বাংলা স্কুল মাঠ ভাষানি মঞ্চ থেকে জেলা আঃলীগের নেতৃত্বে বিভিন্ন অংগসংগঠনের নেতা কর্মিদের নিয়ে ২০ হাজার লোকের সমন্বয়ে একটি বিজয় মিছিল ভাষানি মঞ্চ থেকে শহরের প্রতিটি রোড প্রদক্ষিন করে পূনরায় ভাষানি মঞ্চে এসে মিছিলটি সমাপ্ত হয়।

বিজয়ের মিছিল শেষ করে তরুন নেতা, ভোলার যুব সমাজের আইকন দক্ষ সংগঠক ভোলার ২০ লক্ষ জনতার অভিভাবক জননেতা জনাব তোফায়েল আহমেদ এমপি মহোদয়ের সুযোগ্য পুত্র ভোলা জেলা আঃলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লব দলের নেতা কর্মিদের উদ্দেশ্য তিনি তার গুরুত্বপূর্ন বক্তব্য রাখেন,
বক্তব্যে বিপ্লব বলেন,

১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযোদ্ধে শহীদের প্রতি আমাদের বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি…..১৯৭১ সালের আজকের দিনে ৩০ লাখ তাজা প্রান আর ২ লাখ মা-বোনের ইজ্জতের দামে এই দেশ স্বাধীন হয়েছিল।
তিনি আরো বলেন,

দেশকে নতুন করে স্বাধীন করার প্রয়োজন হয়তো নেই।
কিন্তু দেশের জন্য অনেক কিছু করার আছে আমাদের।
দেশপ্রেম শুধু সোস্যাল মিডিয়া তে সংরক্ষণ না করে,সত্যি সত্যি মন থেকে সংরক্ষণ করি।
দেশের জন্য আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করি ।

দুর্নীতি না করি,পারলে দুর্নীতি রুখতে নিজে সোচ্চার হই এবং অন্যদের সোচ্চার হতে সহায়তা করি। দেশের আইন মেনে চলি।
বিপ্লব বলেন, ভোলা সদর আসনের এমপি তোফায়েল আহমেদ ভোলার জন্য কি না করেন নাই তিনি সব করেছেন।
তোফায়েল আহমেদ এমপি ভোলার সার্ভিক উন্নয়নের মুল চাবিকাঠি।
ভোলার যত দৃশ্যমান উন্নযন আপনিরা দেখতে পাচ্ছেন সব জননেতার অবদান এটা আপনিরা সবাই আমার চেয়ে ভালো করে জানেন আমার আপনাদের নতুন করে বলার কিছু নাই।
তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ছোয়া সর্বত্র জায়গায় বিদ্যামান।
তাই বাংলাদেশের উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনার সরকার বার বার দরকার বলে হাজার হাজার জনতার সমন্বয় বঙ্গবন্ধু ও জননেত্রী শেখ হাসিনার নামে স্লোগানের মুখরিত ভাষানি মঞ্চ কাপান এই তরুন নেতা বিপ্লব।

নেতার এই উন্নয়নমুলোক কাজ গুলো আমাদের আশেপাশে যারা আছে, তাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দিতে হবে।
হয়তো সেদিন বেশি দূরে নয়,যেদিন আমার দেশটি সত্যি সত্যি “সোনার বাংলা” হয়ে যাবে। হয়তো আমি বা আমরা থাকবো না।
কাচিয়ার চেয়ারম্যান ও জেলা আঃলীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক জহুরুল ইসলাম নকিব বলেন, ভোলায় এক কাফের এবং মুনাফেক আছে যে ৬৯ এর মহানায়ক, বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সচিব, সাবেক সফল মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এমপির উন্নয়নের কথা যে দেখে ও না দেখার ভান করে তার সকল উন্নয়নের কথা অস্বীকার করে সে মুনাফেক ছাড়া আর অন্য কিছু হতে পারে না। সে এই ভোলার মানুষে এবং সমাজের চরম চত্রু ।

তিনি যে উপজেলা চেয়ারম্যান হয়েছেন তা তিনি অস্বীকার করছেন কিভাবে হয়েছেন তা তিনি পুরো পুরি অস্বীকার করছেন ভোলাবাসি জানে আপনাকে জননেতা তোফায়েল আহমেদ এমপি মহোদয়ই উপজেলা চেয়ারম্যান মানিয়ে ছিলেন।
আল্লাহপাক বেইমান কে পছন্দ করেন না তাই আজকে দেখেন আপনার অতঃপতন কোথায় ভোলার মানুষ আপনাকে আজ ধিক্কার জানায় তিনি বলেন, আপনার মত সভাপতি ভোলার মানুষ খায় না যার সাথে ভোলার এবং আঃলীগ পাটি অফিসের দীর্ঘ ১০ বছর যাবৎ কোন যোগাযোগ নেই তার মত সভাপতির ভোলার মানুষের দরকার নেই।
নকিব বলেন আপনি জন শূন্য রোগের রুগী কি বলবো আপনাকে বলার ভাষা নেই আমার।
উপজেলা আঃলীগের সম্পাদক জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান নজুরুল ইসলাম গোলদার বলেন, আজকে আমরা যেখানে দাড়িয়ে বক্তব্য দিচ্ছি এই ভাষানি মঞ্চটি জননেতা তোফায়েল আহমেদ এমপি মহোদয়ের অবদান।
তোফায়েল আহমেদ এমপির হাত ছোয়া লাগেনী ভোলার এমন জায়গা নেই।
তিনি আমাদের ভোলার সার্ভিক উন্নয়নের মুল চাবিকাঠি। আমাদের নেতা আমাদের অহংকার আমাদের গর্ব বাংলাদের রাজনিতির জিবন্তকিংবদন্তী যা কাছ থেকে জাতি আজ অনেক কিছু পেয়েছে এবং আমরা অনেক কিছু শিখেছি। যেদিন আমরা আমদের নেতাকে আমরা হারাবো সেদিন আমরা বুজবো আমরা কি হারিয়েছি।
আমরা ভোলার উন্নয়ন হারাবো ভোলার শান্তি হারাবে ভোলাবাসির আলোর বাতি নিবে যাবে তাই তিনি একটি পক্ষকে উদ্দেশ্য করে বলেন, বেশি বাড়াবাড়ি করবেন না পরিনাম ভাল হবে না আগামিতে যারা করেছে তাদের ও ভালো হয় নাই আর ভবিষৎ ও ভালো হবে না।
সরযন্ত্র বন্ধ করুন ভালো কে ভালো বলতে শিখুন আর মন্দকে মন্দ বলতে শিখুন এটার আমার আহ্বান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা আঃলীগের সাধারন সম্পাদক আব্দুল মমিন টুলু, জেলা আঃলীগের সহ সভাপতি দোস্ত মাহমুদ, আশ্রাফ হোসেন লাভু, জুলফিকার আহমেদ, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক এনামুল হক আরজু, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, ভোলা সদর উপজেলা আঃলীগ সভাপতি ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মোশারেফ হোসেন মশু, জেলা আঃলীগের সায়গঠনিক সম্পাদক ও সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ ইউনুছ, জেলা আঃলীগ ত্রান ও সমাজ কল্যান বিষয়ক সম্পাদক মোঃ সফিকুল ইসলাম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক লেলিন, সহ দপ্তর সামনুদ্দিন।
এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আঃলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল ইসলাম আজিজ, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, পৌর আঃলীগের সভাপতি নাজিবুল্যাহ, সাধারন সম্পাদক শাহ আলি নেওয়াজ পলাশ, ভোলা জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ এর আহ্বায়ক আবু ছায়েম, যুগ্ন আহ্বায়ক আবিদ আলম, মুজাহিদুল ইসলাম তুহিন, কৃষকলীগ সভাপতি মামুন, সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, তাতীলীগ আহ্বায়ক ফরমান হোসেন সহ ১৩ ইউনিয়নের আঃলীগ সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক ও ভোলা সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক রাশেদুজ্জামান হ্যাভেন সহ চেয়ারম্যানবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।