ব্রেকিংঃ

ভোলার পশ্চিম ইলিশা রোদ্রের হাটে আদালতের রায় পেয়ে ও মাদ্রাসার ভবন নির্মাণে বাধা উল্টো মাদ্রাসা কতৃপক্ষকে মামলা দিয়ে হয়রানী।।

স্টাফ রিপোটার

ভোলার পশ্চিম ইলিশা রোদ্রের হাট বাজারে চাঁদা না দেওয়ায় দারুল উলুম হোসাইনিয়া কাওমী হাফিজিয়া এতিম খানা মাদ্রাসার ভবন নির্মাণে বাধাঁ উল্টো মাদ্রাসা কতৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ উঠেছে।

ভোলা সদর উপজেলার পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়ন এর১নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ চর আনন্দ, রোদের হাট এলাকায় অবস্থিত দারুল উলুম,হাফিজিয়া মাদ্রাসা এতিমখানা ও লিল্লাহ বোডিং এর তিন তলা ভবনের কাজ চলমান অবস্থায় স্থানীয় কয়েকজন সন্ত্রাসি কাজে বাধাঁ প্রধান করেন। এরা হলেন
১. মোঃ শাহে আলম সৈয়াল(৫০) ২.মোঃ হানিফ জমাদার(৫৫)৩.মোঃ ফারুক (৫০)
এবং মাদ্রাসা কতৃপক্ষের কাছ থেকে ৭লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন অভিযোগ করেছেন মাদ্রাসার পরিচালনা কমিটির সদস্য বৃন্দ।সেই দাবিকৃত চাঁদা দিতে মাদ্রাসা কতৃপক্ষ অপারগতা প্রকাশ করে। আর সেই অপারগতা -ই বাধাঁ হয়ে দাড়াঁয় ভবণের নির্মান কাজ। সন্ত্রাসিরা শুধু চাঁদা দাবি করেই থামেনি তারা আবার মাদ্রাসা কতৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা ও মাদ্রাসার জমি নিয়ে মামলা করেন।এবিষয় অবিযুক্ত সাহে আলম সৈয়াল এর সাথে কথা হলে তিনি জানান এখানে আমরা মাদ্রাসা করতে দিবো না। প্রয়োজনে তাদের বিরুদ্ধে আরো মামলা দিবো।তিনি আরো বলেন,মাদ্রাসার কমিটি বিলুপ্ত না হলে আমাদের মামলা চলমান থাকবে।চাঁদা দাবি বিষয় জানতে চাইলে কোন উত্তর না দিয়ে উত্তেজিত হয়ে উঠেন সাহে আলম সৈয়াল ও তার সাথে থাকা পরিবারের লোকজন।এতে করে অসহায় মাদ্রাসা কতৃপক্ষ বিজ্ঞা আদালত থেকে রায় পেলে ও মাদ্রসার ভবনের কাজ করতে গেলে মহিলাদের নিয়ে বাধাঁদেয় এবং কাজের কাছে গেলে বিভিন্ন ধরনের মামলা দিয়ে হয়রানী করেন।

মাদ্রসার ভবণটি করতে, পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দেরা ভোলা সদর আসনের এমপি ও প্রশাসনের সার্বিক সহযোগীতা কামনা করছেন।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।