ব্রেকিংঃ

ভোলার ঘুইংগারহাট আলমদিনা হোটেলের কর্মচারি দুলাল মালিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

এম জামিল হোসেন
ভোলা ঘুইংগার হাট বাজারে আল মদিনা মিষ্ঠান্ন ভান্ডারে কাজ করা শ্রমিক হিন্দু সম্প্রদায় দুলাল মালি কে ৮ দিন না খাওয়ায়ে মার ধর করে হত্যা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
দুলাল দীর্ঘদিন ঘুইংগারহাট আল মদিনা মিষ্ঠান্ন ভান্ডার কাজ করার সুবাধে তার দোকান মালিক কামাল এর কাছ থেকে ১৮ হাজার টাকা শ্রমিক এনে দিবে বলে টাকা নেয় টাকা না দিতে পাড়ায় দোকান মালিক কামাল তার শ্রমিক দুলালকে মদিনা মিষ্ঠান্ন বান্ডারের উপরের দো তলায় না খেয়ে উপরে ৮ দিন রাখার পর আটকের খবর পেয়ে দৌলতখান থানার পুলিশ হোটেলের দো তলা থেকে দুলালের মালিকে উদ্ধার করে তাকে দৌলতখান থানায় নেয় পরে তার বর্তমান ভোলার পৌর ৫ নং ওয়াড কালিখোলায় তার স্বজনদের কাছে পৌছে দেয়।
মৃত্যৃ সঞ্চার দুলাল মালির অবস্থা খারাপ হওয়ায় তার স্বজনেরা দুলাল মালি কে ভোলা সদর হাসপাতাল ভর্তি করেন। দুলাল মালির অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় তাকে তার নিজ বাসায় স্বজনেরা নিয়ে যায়। বাসার আনার পর আজ সকালে ভোলা পৌর সভার ৫ নং ওয়াডে কালি খোলার বাসা মৃত্যুবরন করেন। দুলালের মৃত্যুতে দৌলতখান থানার পুলিশ কে খবর দিলে দৌলতখান থানার এসআই কল্লোল বাসা থেকে লাশ উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে পোস্টমেডারের জন্য মর্গে প্রেরন করেন।
এ বিষয় দৌলতখান থানার ওসি এনায়েত এর সাথে কথা বললে তিনি জানান দুলাল আল মদিনা হোটেলের মালিক কামালের থেকে কর্মচারি এনে দিবে বলে ১৮ হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে দুলাল মালি অন্য দোকানে কাজ করে সেখান থেকে দুলাল মালিকে আল মদিনার মালিক কামাল তাকে ধরে এনে আটকিয়ে তার দো তলার হোটেলে রাখে সেখান থেকে আমরা খবর পেয়ে আমরা দুলাল কে উদ্ধার করে তার স্বজনদের কাছে পৌছো দেই। আমরা যখন দুলাল কে তার স্বজনদের কাছে পৌছে দেই তখন তার গায়ে কোর আঘাতে চিহ্ন পাই নাই।
জানাযায় মৃত দুলাল মালির মেইন বাড়ি বরিশাল জেলার মেহেন্দিগঞ্জ থানার, শ্রি পুরের, বায়ের চর গ্রামমের বাসিন্দা দুলাল মালি।
দুলাল মালির মৃত্যু সম্পর্কে আল মদিনা মিষ্ঠান্ন ভান্ডার হোটেল মালিক কামাল এর সাথে দেখা করার জন্য দোকানে গেলে কামালকে তার দোকানে পাওয়া যায় নাই।
পরে মুঠো ফোনে তার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে দোকান মালিক কামাল এর মুঠো ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এব্যাপারে দোকান কর্মচারি দুই তিন জন কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা জানান হ্যা দুলাল মালি কে ৮ দিন আটকিয়ে রাকার বিষয়টি সত্য তবে মারছে কিনা জানি না তবে এতুটুকু দেখছি তাকে পুলিশ উদ্ধারের সময় মৃত্যু সঞ্চা অবস্থায় দৌলতখান পুলিশ তাকে উদ্ধার করে।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।