ব্রেকিংঃ

পর্ব ২: ইলিশা কৃষি ব্যাংকের নৈশ্যপ্রহরী মোরশেদ আলমের অত্যচারের শেষ কোথায়

স্টাফ রিপোটারঃ
ভোলা ইলিশা কৃষি ব্যাংক শাখার নৈশ্যপ্রহরী মোরশেদ আলমের অত্যচারের শেষ কোথায় বাপ্তা ইউনিয়ন বাসি জানতে চায়। তার মানষিক অত্যচারে অতিষ্ট বাপ্তা ইউনিয়নের ৬ নং ওয়াডের বাসিন্দরা।
ঘটনাসুত্রে গিয়ে জানাযায় তালুকদার চর রাঙ্গা মিয়ার ঘেরের পরে চরপোটকা মালের চর বাপ্তা ৬ নং ওয়াডে গত তিন বছর আগে মানুষের যাতা যাতের কথা চিন্তা করে বাপ্তা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইয়ানুর রহমান বিপ্লব মোল্লাহ এলজি এসপি প্রকল্পের মাধ্যমে একটি রাস্তা করে দেন। বিলের ভিতর দিয়ে রাস্তাটি হওয়ার পর সেখানে অনেক জনগন ঘর বাদতে শুরু করে। রাস্তার পাশে ঘর বাদতে শুরু করা দেখে পূর্বে জমির মালিক দাবিদার ইলিশা কৃষি ব্যাংকের নৈশ্যপ্রহরী মোরশেদ আলম যারা ঘর উত্তলন করছেন তাদের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা করে চাঁদা দাবি করেন এই ভূমি দস্যু চাঁদাবাজ কৃষি ব্যাংকের নৈশ্যপ্রহরী মোরশেদ। মোরশেদ এর স্বেচ্ছাসারিতায় এলাকার জনগন নিরপায়।
গত ০৪/০৯/১৯ ইং তারিখ বুধবারে দৈনিক ভোলার বানী পত্রিকায় নৈশ্যপ্রহরী যখন ব্যাং কর্মকর্তা মোরশেদ এর অত্যাচের অতিষ্ট বাপ্তা ইউনিয়নের জনগন এই শিরোনামে পত্রিকায় নিউজ প্রকায় হলে ভোলার শহর সহ বাপ্তা ইউনিয়নে নিউজটি তোলপার সৃস্টি হয়।
এই নিউজ প্রকাশ হলে নৈশ্যপ্রহরী মোরশেদ আবার ও চরম উত্তেজিত হয়ে তার ছেলে আলামিন সহ তার আত্নীয়জনদের নিয়ে স্থানীয় ফারুকের পরিবারের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে ফারুকের পরিবারকে গালমন্দ সহ বিভিন্ন খারাপ অরুচির ভাষার মাধ্যমে তাকে হুমকি দিতে থাকে।
নৈশ্যপ্রহরী মোরশেদ এর এমন খারাপ আচারনে ফারুকের পরিবারের মধ্যে আতংক বিরাজ করছে। ফারুকের পরিবার বিচার চেয়ে ইউপি সদস্য নুর ইসলাম কে গালমন্দ ও হুমকির কথা জানালে তিনি বলেনন আপনিরা চুপ থাকেন চেয়ারম্যান ঢাকা, ঢাকা থেকে ভোলা আসলে আমি চেয়ারম্যানকে জানাবো।
ফারুকের পরিবার প্রতিবেদককে জানান ভাই আমাদের অপরাধ কি আমরা জমি কিনছি বাড়ি বানাইছি এটা কি আমাদের অপরাধ। জমি কিনার পর থেকে মোরশেদ রাস্তার ভিতর তার জমি দাবি করে প্রতিনিয়ত তিনি আমাদের কাছ থেকে চাঁদা দাবি করেন এবং রাস্তায় কলা রোপন করেন, রাস্তার মাঝ খান থেকে কেটে রাস্তা বিছিন্ন করে দেন। রাস্তাটি বর্তমানে এখন হাটা চলার অনুপযোগী হয়ে পরেছে। বাড়িতে বিদ্যুৎতের লাইন আনতে পারছি না মোরশেদ তার ক্ষমতা দেখায় টাকার গরম দেখায় আমার বিদ্যুৎতের গামা আমাদের বাড়ির ভিতরে গারতে পারছি না। ভাই আমরা এখন কি করুম আমরা গরিব বলে আমরা মানুষ না। মোরশেদ ধনি দেইখা সবায় ওর পক্ষে গীত গায় আর আমরা গরিব বলে আমাদের পক্ষে কেউ ই নাই আমাদের কেউ থাকার দরকার নাই আল্লাহ থাকলেই যতেস্ট এই বলে ভুক্তভোগি ফারুকের স্ত্রী ও পুত্র বধু কেধে উঠেন।
ফারুকের স্ত্রী বলেন, মোরশেদ ও তার ছেলে আলামিন এর দুর ব্যাপারে আর থাকতে পারছি না। তিনি বলেন আল্লাহর উপর ছেড়ে দিলাম োর বিচার।
এই বিষয় ইলিশা কৃষি ব্যাংকের নৈশ্যপ্রহরী মোরশেদ এর সাথে যোহাযোগ করার চেস্টা করা হলে মোরশেদ কে ফোনে পাওয়া যায়নি।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।