ব্রেকিংঃ

পূর্ব ইলিশার কুখ্যাত ভুমিদস্যু নুর আলমের মিথ্যা মামলার আসামী হয়ে জেলে অটোচালক শামসুদ্দিন

স্টাফ রিপোটারঃ
ভোলার পূর্ব ইলিশায় ভুমি দস্যু নুরে আলমের মিথ্যা মামলায় জেল হাযতে অটোচালক সামসুদ্দিন।

গত বুধবার বিকাল ৫ টার সময় ইলিশা বয়াতি বাড়ির দরজা থেকে ঢাকা গামি পথ চারি স্থানীয় অটো ড্রাইভার সামসুদ্দিন এক মহিলাকে ইলিশা লঞ্চঘাটের উদ্দেশ্য রওয়না হইলে সেখানে লঞ্চ না পেলে পরে ঐ মহিলা ভোলা খেয়াঘাটে অটোচালকে নিলে ও সেখানে লঞ্চ না পেলে পূনরায় মহিলা বাড়ির উদ্দেশ্য আসতে চাইলে তাকে বাড়ি নিয়ে আসেন অটোচালক সামসুদ্দিন।
নাম না জানা মহিলাকে তার বাড়ির সামনে আনলে মহিলা ভাড়া না দিতে পাড়লে সেখান তর্ক বির্কিত হয়। এক পর্যায় সেখানে থাকা স্থানীয় চার পাঁচ জন অটোচালক কে পথ রোধ করে পুলিশের হাতে উঠিয়ে তারা।

রাত ৮ টার সময় ইলিশা ফাড়িতে অটোচালক কে পথচারিদের অভিযোগে নিলে ও পরে পথ চারি ও মহিলার পক্ষের কেউ পাওয়া যাইনি অভিযোগ করতে।
পরবর্তিতে অটোচালক সামসুদ্দিনের নামে কোন অভিযোগ না পেয়ে স্থানীয় বিএনপির প্রভাবশালি স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারন সম্পাদক ভূমি দস্যু জুলুম বাজ মাদক সেবি নুরে আলমের মিথ্যা মামলায় ইলিশা ফাড়ির ইনচার্জ তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে এক রাত একদিন পরে তাকে জেল হাজতে প্রেরন করেন।
এব্যারে স্থানীয়দের সাথে আলাপ করলে তারা জানান সেদিনের ব্যাপারটা সম্পূর্ন মিথ্যা ভিত্তিহীন এবং বানোয়াট। সেই দিন যেটা হইছিল সেটা পূর্বের পরিকল্পিত নুরে আলমের নাড়ি গঠিত নাটক বলে জানান স্থানীয় আঃলীগ নেতা আনোয়ার হোসেন সহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গরা।
অটোচালক সামসুদ্দিনের ভাই কামরুল জানান আমার ভাইর সাথে এক মাস আগে স্থানী ভুমিদস্যু নুরে আলমের সাথে একটি দন্ধ হয় সেই দন্ধের জের ধরে আমার ভাই সামসুদ্দিনের নামে একটি চাঁদাবাজি মামলায় দেয় কিন্তু সেই মামলাটি স্থানীয় পর্যায় মিথ্যা হওয়ায় নেতাদের সামসুদ্দিন ব্যাপারে পুলিশ না ধরার সুপারিশ করলে পুলিশ ধরবে না বিষয়টি স্থানীয় পর্যায় নেতারা মিট করে দিবেন বলে এ আশ্বাশ দেন কিন্তু সেই বিচার না মানতে নুরে আলম হঠাৎ করে একটা মহিলা দিয়ে নাটক সাজিয়ে অটোচাক সামসুদ্দিনকে সু কৌশলে গ্রেপ্তার করে থানায় পুলিশের মাধ্যম্য টাকার বিনিময় নিয়ে আসে বলে জানান সামসুদ্দিনের ভাই কামরুল।
এব্যাপারে ইলিশা ফাঁড়ির এএসআই সুজনের সাথে কথা বললে তিনি জানান, ৯৯৯ এ ফোন করলে ভোলা থানার পুলিশ ইলিশা ফাড়িতে তথ্য দিলে আমি আমার ফোর্সদের নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আসামি অটোচালককে ফাড়িতে নিয়ে আসি কিন্তু ফাড়িতে আনার পর তার নামে কোন অভিযোগ না পেয়ে তাকে ছেড়ে দেওয়া ধরলে স্থানীয় কিছু সাংবাদিক আমাকে ফোন করে বলেন, নুরে আলম বাদি হয়ে স্খানীয় অটোচালক সামসুদ্দিনের নামে একটি চাঁদাবাজি মামালা চলমান আছে বলে ওসিকে অবগত করলে ভোলা থানার ওসি আসামিকে থানায় প্রেরন করতে বলে তাই আমার অফিসার তাকে থানায় নুরে আলমের মামলায় প্রেরন করেন। তিনি বলেন ভাই এটা ছাড়া আমার আর কিছু করার ছিল না।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।