ব্রেকিংঃ

রাজাপুর- ইলিশা রোদ্রের হাটের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ইন্ধনদাতার নির্দেশেই হয় সংঘর্ষ!! কে এই হুকুম দাতা

এইচ এম হারুন শাহ
ভোলার রাজাপুর – ইলিশা রোদ্রের হাট বাজারের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ইন্ধদাতা কে? খুজতে মাঠে নেমেছেন জনতার বাণী সহ ভোলার অসংখ্য পত্র পত্রিকার সাংবাদিকেরা।

বিচার বসার নামে একজন ইউপি চেয়ারম্যানের উপস্থিতে দা, বটি, কুরাল, লাঠি সোডা, রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের মুলহোতা বলে ঐ খানের ঐই দিনের সকলের চিনা মুখ বলে পরিচিত রাজাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিজান খার দিকে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় উপস্থিত ও ভুক্তভিগিরা।

সুত্রমতে পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মামুন জানান পূর্বের জুয়া খেলা নিয়ে বিরোধ চলা বিষয় নিয়ে তারিখ নির্ধারিত সময় ঠিক করার জন্য রাজাপুর থেকে জনবল নিয়ে রাজাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিজান খা রোদ্রের হাট আঃলীগ অফিসে এসে বিরুদি পাটিকে ডাকলে তারিখ নিধারিত হয়ে বের হওয়ার পরই কয়েক মিনিটের মধ্যেই শুরু হয় রাজাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিজান খার সামনে লাঠি সোডা দা, বগি দা দিয়ে কুপা কুপি আর শুরু হয় খালেক গুরুপের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ।
খানিকক্ষন পরে ই রাজাপুরের চেয়ারম্যানের ইন্ধনে খালেক বাহিনীর লাঠির আর দার আঘাতে লন্ডবন্ড হয়ে যায় রোদ্রের হাট বাজার চত্তর এলাকা।

ভুক্তভুগি সিরাজ জানান রাজাপুরের চেয়ারম্যান মিজান খা পাটি অফিস থেকে বের হয়ে চোখ দিয়ে ইশারা দেয়, তখন তার ইশারায় লাটি সোডা ও দা দিয়ে কুপা কুপি আর সেই কুপা কুপিতে আমার হাতের এক অংশ মাঠিতে পরে যায়।
আমার আঙ্গুল কাটার মুল হোতা মিজান খা তার ইশারায আমাদের যে ক্ষতি হয়েছে তা অপূরনী তা জিবনে ও পূরন হবে না এটা অপূরনীয় হয়ে থাকবে।

পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মামুন জানান আমার এবং আমার পরিবারসহ এলাকার যে ক্ষতি মিজান খা করেছে। সে আঃলীগ হলে জিবনে ও এই মারা মারির লিট দিত না।
কারন এই মিজান খা আগে ছিল জলদস্যু সে করতো ভুমি দস্যু আজকের বর্তমানের চেয়ারম্যান মিজান খা ২০০৩ থেকে ২০০৫ সাল পর্যান্ত বাংলাদেশ ছাত্রদলের সভাপতি ভোলার ছেলে শাহাবউদ্দিন লালটুর পি এস ছিল। তিনি তখন শাহাবউদ্দিন লালটুর রাজপথ কাপানো লরাকুসৈনিক ছিলেন বলে উল্লেখ করেন মামুন। তিনি বলেন তার প্রমান অনেক আছে আর ভোলা বাসি এটা ভালো করেই জানে।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।