ব্রেকিংঃ

কে? এই লোকমান ভেদুরিয়ার সকল উন্নয়ন কাজ নাকি তার অর্থ দিয়ে করা।

স্টাফ রিপোটারঃ
ভোলা সদর উপজেলার ভেদুরিয়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডে মসজিদ ভাঙ্গার অভিযোগ ওঠে স্থানীয় লোকমান গংদের বিরুদ্ধে।
গত কয়েকদিন আগে বিদেশী সংস্থার দেওয়া মসজিদ পাওয়ার লোভে মসজিদ ভাঙ্গনের কার্যক্রম শুরু করে স্থানীয় লোকমান গংরা।

স্থানীয় সূত্রে জানাজায়, লোকমান ঢাকার একটি মিল্ক ভিটায় চাকরি করত।
সেখান থেকে মোটা অংকের টাকা মেরে তিনি পালিয়ে ভোলায় চলে আসেন।
গত দুই বছর ধরে লোকমান তার টাকার গরমে এলাকায় বিভিন্ন ভাবে চালিয়ে যায় তার সন্ত্রাসী তাণ্ডব লীলা।

সরকারি ভাবে এই এলাকার যতো উন্নয়নমুলোক রাস্তা, কালভাট, মাঠির রাস্তা বাস্তবায়ন করা হয় সেগুলো লোকমান তার নিজ টাকাদিয়ে করে এমনটাই প্রচার চালায় এলাকায়।

এখানেই শেষ নয় লোকমানের বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক অভিযোগ।

সরেজমিনে গেলে জানাযায় লোকমান এলাকার অসহায় মানুষগুলোকে পুলিশের ভয় দেখিয়ে বাল্যবিবাহ ঢেকানো সহ পুলিশে দিবে না বলে হাতিয়ে নেয় লাখ লাখ টাকা অভিযোগ এলাকাবাসির।
এলাকায় বিচার সালিশের নামে চলে তার অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার ধান্দা।

এলাকার আনসার আলী নামে একজন ভুক্তভোগি বলেন,কিছুদিন আগে লোকমান ও তার লোকজন মিলে মসজিদ ভাঙ্গনের তান্ডব লীলায় মেতে উঠে কিন্তু স্থানীয় জনতার প্রতিবাদে তা ভেস্তে গেছে লোকমানের পরিকল্পনা।

বর্তমান যে মসজিদটি রয়েছে সে মসজিদটি দেখতে অনেক সুন্দর।
কিন্তু বিদেশি সংস্থা থেকে মসজিদ পাওয়ার লোভে বর্তমানে ভালো একটি মসজিদ ভাঙ্গেন কার্যক্রম শুরু করেন লোকান ও তার সহযোগীরা।

স্থানীয় মুসুল্লি আনসার আলি জানান লোকমানের এই অর্থলুভী অনৈতিক কাজে আমি সহ স্থানীয় লোকজন বাধা দিলে আমাদের নামে মিথ্যা ও ভানোয়াট নিউজ সাংবাদিক ভাইদের দিয়ে করানো হয়। তা আজো সত্যে নয় প্রয়োজনে সকল সাংবাদিক ভাইদের সরেজমিনে এসে ঘটনার সত্যতা জেনে নিউজ করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
কারন লোকমানের টাকা আর ক্ষমতার কাছে এলাকার নীরিহ জনতা জিম্মি হয়ে রয়েছে। লোকমানের ক্ষমতার দাপট থেকে বাচতে সাংবাদিক, প্রশাসন ও স্থানীয় নেতাদের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
ভুক্তভোগি আনসার আলি জানান, কিছুদিন আগে আমাদের এলাকায় কিছু জেলে মাছ বিক্রি করে তাদেরকে আটকিয়ে পুলিশে দিবে বলে তাদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা দাবি করে আসছে এই লোকমান গংরা।

স্থানীয় নাম প্রকাশ্য অনিচ্ছিক অনেকে জানান,
এমনও দেখা যায় মসজিদ পাওয়ার জন্য মসজিদের দেয়ালে কাদামাটি দিয়ে মসজিদটি নষ্ট করে দেওয়া হয়।

বিদেশি সংস্থার লোকজন মসজিদি কাদামাটি দেখলে হয়তো বিদেশি সংস্থার কর্মকর্তারা নতুন বিদেশি মসজিদ পাওয়িয়ে দিবে বলে এটা লোকমানের ধারনা।
ইতিমধ্য লোকমান বিদেশি সংস্থা থেকে মসজিদ পেতে মসজিদের ইমাম কে দিয়ে মসজিদের বাহিরে মুসিল্লিদের নিয়ে খতবা ও পরতে বলে এবং বিদেশি সংস্থার কর্মকর্তা কে বলেন, মসজিদ বড়ই প্রয়োজন তাদের এমন স্থানীয় মুসিল্লি আনসার আলি প্রতিবাদ করেন যে আমাদের মসজিদ লাগবে না। আমাদের মসজিদটি এখনো নতুন। আমরা মিথ্যা কথা বলে মসজিদ কেন আনবো।
কারন আপনি মিথ্যা বলবেন না মিথ্যা বলে মসজিদের প্রয়োজন নাই। এই লোকমানের সাথে আমার বাক বিতন্ড শুরু হয়।

শুধু মসজিদের বিষয়ই নয় লোকমানের অত্যাচারে এলাকার নিরীহ মানুষগুলো কাউকে কিছু বলতে ওারে না।

এলাকার লোকজন বলেন,লোকমান বর্তমানে বেশ কিছু টাকার মালিক হওয়ায় মানুষদের মানুষই মনে করছেন না।

লোকমান রাতারাতি টাকার মালিক হয়ে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়।

মসজিদের মোয়াজ্জেম ও মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে টাকার লোভ দেখিয়ে এলাকার মুসল্লিদের নামে মিথ্যা খুজব কথা সাংবাদিকদোর বলে, পত্রিকায় ছাপানো হয় মিথ্যা ও বানোয়াট নিউজ।
এদিকে লোকমানের সাথে কথা হলে তিনি জানান, আমি রাস্তা করে দিয়েছি কিন্তু আমাকে চেয়ারম্যান পরে টাকা দিয়েছে তাহলে রাস্তাটি আমি করেছি তাতে কি হয়েছে এমন।
আমি রাস্তা করেছি দেইখা তো জনগন আমার কথা বলে।
মসজিদ ভাঙ্গনের কথা জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান।
এলাকাবাসি প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি ভন্ড লোকমানের বিষয়ে সঠিক তদন্ত এর মাধ্যমে যেনো বিচার করা হয় এটাই আমাদের দাবি।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।