এম রহমান রুবেল।।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোলা ১৫ সংরক্ষিত মহিলা আসনে সংসদ সদস্য হয়ে আর্থসামাজিক, সাংস্কৃতিক, নারীদের জীবনমান উন্নয়ন সহ জনগনকে সঙ্গে নিয়ে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে অংশ নিতে চায় ভোলার সংগীত জগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র ও দ্বীপ জেলা ভোলার সর্ব মহলের খুব পরিচিত বাংলাদেশ আওয়ামী যুব মহিলা লীগের যুগ্ন আহ্বায়ক রেহানা ফেরদৌস।

ইতিমধ্যে তিনি ভোলার বিভিন্ন সংগঠনের দায়িত্ব থেকে সমাজেসেবা মুলক ব্যাপক কর্মকান্ড করে সর্ব স্থরের মানুষের মন জয় করে নিয়েছেন।
ভোলা বাংলাবাজার ফাতেমা খানম কলেজের (বাংলা বিভাগের) শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি ভোলার ভোলা জেলা যুব মহিলা লীগের যুগ্ন আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

এছাড়া তিনি জেলা ক্রিড়া সংস্থার নির্বাহি সদস্য, স্বপ্ন পুড়ি সাংস্কৃতিক সংগঠকের সভাপতি, জেলা শিল্প কলা একাডেমীর সংগীত বিষয়ক প্রশিক্ষক, জেলা পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির মহিলা পরিচালকসহ তিনি গুরুত্বপূর্ন পদে রয়েছেন।
শুধু রাজনৈতিক পরিমন্ডলে সাংগঠনিক অভিজ্ঞতায় ও সমৃদ্ধ নারী হিসেবে সবার কাছে বেশ পরিচিত।

ববঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সচিব ৬৯ এর মহানায়ক, সাবেক শিল্পর ও বানিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের হাত ধরে রাজনীতিতে আশা এক পরিবারের সদস্য।
তাছাড়া ও তিনি ভোলা জেলা যুবলীগের সহ সভাপতি এ এইস রফিকুল আমিন (টুটুল) স্ত্রী এবং ভোলা মহিলা আঃলীগের সাধারন সম্পাদক, জেলা মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান ও সাবেক কাউন্সিলর কহিনুর বেগমের পুত্র বধু, এদিকে তার প্রার্থীতা ঘোষনার পর থেকে ভোলার সর্ব মহলের জনগনের মধ্যে উৎসাহ উদ্দিপনা ও আনন্দ বিরাজ করতে দেখা গেছে এবংগ্রাম পর্যায়ের বিভিন্ন চায়ের দোকান ও বিভিন্ন মহলে রেহানা ফেরদৌসকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা দেখা গেছে এব্যাপারে রেহানা ফেরদৌস বলেন আমাকে ভোলার তৃনমুল জনগন চায়।

এখন যদি আমাকে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও ৬৯ এর মহানায়ক সাবেক শিল্প ও বানিজ্য মন্ত্রী এবং ভোলার ২২ লক্ষ মানুষের নয়নের মনি আলহাজ্ব জননেতা তোফায়েল আহমেদের ভালোবাসা ও তৃনমুল জনতার আস্থা নিয়ে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনে এমপি হতে পারলে নারী শিক্ষা ও নারীদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নিশ্চিতকরনে কাজ করার পাশাপাশি ভোলা জেলা সংসদদের সঙ্গে থেকে মানুষের আত্ন- সামাজিক উন্নয়ন,সাংস্কৃতিক উন্নয়ন ও জীবনমান উন্নয়নে রাজনৈতিক ও সাধারন মানুষকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করবো।