এম রহমান রুবেল ॥

ভোলা সদর উপজেলা সর্বস্তরের জনগনের মুখে হাসি ফুটাতে নিরলসভাবে জনগনের ভাগ্য উন্নয়নের কাজ করে যাচেছন আধুনিক ভোলা সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোশারেফ হোসেন। তিনি ২০১৪ সালে ৬৯ এর মহানায়ক সাবেক শিল্প ও বানিজ্যমন্ত্রী বর্তমান আ’লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য, ভোলা ১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য তোফায়েল আহমেদ এর হাত ধরে ভোলা সদর উপজেলা সর্বস্তরের মানুষের ভালোবাসা নিয়ে জনগনের রায়ে বিপুল ভোটের মাধ্যমে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হন। নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে ভোলা সদর উপজেলা ১৩টি ইউনিয়নের সহ সহ চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকদের নিয়ে ভোলা সদর উপজেলা সর্বস্তরের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। বিশেষ করে মাননীয় সাবেক শিল্প ও বানিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এর ভালোবাসা নিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে ১৩ টি ইউনিয়নে জনগনের ভাগ্য পরিবর্তন করার জন্য সদর উপজেলা ১৩ টি ইউনিয়নে বিপুল পরিমান উন্নয়নের মাধ্যমে যেমন, রাস্তাঘাট, কালভার্ট, ব্রিজ, টিউবয়েল, কাচাঁরাস্তা পাকা করন, সাইক্লোন সেল্টার, কমিউনিটি ক্লিনিক, দরিদ্র অসহায় মানুষদের বিনা পয়সার মাধ্যমে ঘর নির্মান, ভয়স্ক , বিধবা, পঙ্গু, মাতৃত্বকালীন ভাতা সহ মসজিদ, মাদ্রাসা মন্দির, স্কুল, কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন এবং টি আর কাবিখা মাধ্যমে পুকুর ভরাট,এডিপির মাধ্যমে এডিপির বরাদ্ধকৃত অর্থের মাধ্যমে স্কুলের শিক্ষার্থীদের খেলার মাঠ তৈরী করন, পাবলিক টয়লেট, মসজিদ এর অজুখানা, পুকুরের ঘাটলা, মক্তব, ও ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে বাড়ি বাড়ি গণশিক্ষা কেন্দ্র ও মসজিদ ভিত্তিক কেন্দ্র নির্মানে সচ্ছভাবে শিক্ষক নিয়োগদান সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অনুদান দিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন, আধুনিক উপজেলা পরিষদের চেয়াম্যান মোশারেফ হোসেন। এছাড়াও তিনি শুধু ১৩টি ইউনিয়নের উন্নয়ন করে ভোলা সদর উপজেলাকে মূল ভূখন্ডে দৃষ্টিনন্দন বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক ভবন উদ্ভোবধন করে তৃনমূলের নজর কেরেছেন। এবং ভোলা সদর উপজেলা ভূখন্ডে উন্নয়নের জন্য সদর উপজেলা পরিষদের ভবন সম্প্রসারন, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস ভবন সম্প্রসারন, কৃষি সম্প্রসারন ভবন চলমান, মৎস খামার ভবন সহ বেকার যুবকদের জন্য মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর সহযোগিতায় একটি বাড়ী, একটি খামার ভবন নির্মান করে বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে ভোলা সদর উপজেলাকে আধুনিক ভোলা সদর উপজেলায় রুপান্তিত করেছেন অসহায় নীপিত জনগনের আপনজন কর্মী বান্ধব নেতা আলহাজ্ব মোশারেফ হোসেন। বঙ্গবন্ধুর একান্ত রাজনৈতিক সচিব ৬৯ এর মহানায়ক সাবেক শিল্প ও বানিজ্যমন্ত্রী বর্তমান আ’লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ এর হাত ধরে আসা একটি আওয়ামী পরিবারে সদস্য মৃত: মো: হাসিম পাটোয়ারীর, মাতা: মৃত: দেলখোশ বেগম এর তৃতীয় তম পুত্র আলহাজ্ব মোশারেফ হোসেন। মোশারেফ হোসেন রাজনৈতিক সময়কল ঃ ১৯৭২ সালে খরকী হাই স্কুলের ছাত্র সংসদের জি এস ছিলেন একই বছরে ঢাকা সরোয়ারর্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের সম্মেলনে নুরে আলম ছিদ্দিকী, আবদুল কুদ্দুস মাখন, আ স ম আ: রব ও শাজাহান সিরাজের নেতৃত্বে সেই ঐতিহাসিক সম্মেলনে যোগদান করেছিলেন। ১৯৮০ থেকে ১৯৮৬ পর্যন্ত ভোলা জেলা আ’লীগের ট্রেজারার পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৭ সালে জেলা আ’লীগের পক্ষে ভোলা সদর উপজেলাধীন কাচিয়া ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত চেয়ারম্যান পদে ৫ বছর দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৬ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ভোলা সদর উপজেলা আ’লীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন। ২০০৫ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ভোলা জেলা আ’লীগে ১ নং যুগ্ন- সাধারন সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১২ সাল থেকে অধ্য পর্যন্ত (২০১৯) ভোলা সদর উপজেলা আ’লীগের সভাপতি পদে দায়িত্ব পালনে দায়িত্বরত আছেন । ২০১৪ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত ভোলা সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বরত আছেন। একটি বক্তব্যে আলহাজ্ব মোশারেফ হোসেন বলেন, ভোলা -১ আসনের মাটি ও মানুষের নেতা আ’লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ এর ভালোবাসায় নিয়েই আমি আসন্ন ভোলা সদর উপজেলা চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী হয়েছি । আমি আগামীতে জনগনের ভোটে বিজয়ী হতে পারলে ভোলার ১৩টি ইউনিয়নে বর্তমান উন্নয়নের অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করে ভোলা সদর উপজেলাকে সাবেক শিল্প ও বানিজ্য তোফায়েল আহমেদের ভালোবাসা নিয়ে এই সদর উপজেলাকে বাংলাদেশের মধ্যে ১টি দৃষ্টিনন্দন এবং মাধক মুক্ত করে শান্তির উপজেলা হিসেবে রুপান্তিত করব। তিনি আরো বলেন আমাকে ভোলার ১৩ টি ইউনিয়নে সর্বস্তরের জনগন তাদের পাশে দেখতে চায় কারন আমি কখনো দুর্নিতি করিনি এবং দুর্নিতিকে পছন্দ করিনা । আমি শুধু ভোলা সদর উপজেলা সর্বস্তরের মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন সহ শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার্থে নিরলস ভাবে কাজ করে গিয়েছি। আগামী নির্বাচনী আমার বিশ্বাস ভোলা সদর উপজেলার সর্বস্তরের জনগন উন্নয়নের পক্ষে আমাকে বিপুল ভোটে বিজয় করে উন্নয়নের দ্বারা অব্যাহত রাখতে সদর উপজেলায় সর্বস্তরের জনগনের পাশে কাজ করার সুযোগ করে দিবেন।