ব্রেকিংঃ

মেয়র মনিরুজ্জামানের নির্দেশে পুলিশ কর্মকর্তার আটকিয়ে রাখা ড্রেন উদ্ধার

এম রহমান রুবেল/ মো: আরিফ হোসেন : ভোলা পৌর সভার প্রান কেন্দ্রে অবস্থিত ৬ নং ওয়ার্ডের ওয়েস্টার্ন পাড়ায় ড্রেনের পানি আটকিয়ে রেখে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করেছেন ভোলা ওয়ের্ষ্টান পাড়ার স্থায়ী বাসিন্দা বর্তমান বরিশাল বিভাগের একজন পুলিশ কর্মকর্তা।

পুলিশ কর্মকর্তার ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে ওয়ের্স্টান পাড়ার পানি নামার ড্রেনের  মুখ আটকিয়ে রেখে  জনদুর্ভোগের  ভোগান্তিতে সৃষ্টি করে ভবন  নির্মান করার অভিযোগ উঠে  পুলিশ কর্মকর্তার নামে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় ভোলা পৌরসভার জনপ্রিয় মেয়র ও ভোলা জেলা যুবলীগের সভাপতি এবং মাননীয় সাবেক শিল্প ও বানিজ্য মন্ত্রীর ভাগিনা আলহাজ্ব মোঃ মনিরুজ্জামান মনির প্রতিটি পাড়ায় পানি নামার জন্য এবং বাসিন্দাদের চলাচলের ব্যবস্থার কথা চিন্তা করে ড্রেন তৈরী করে দেয়। কিন্তু ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে পুলিশ কর্মকতা কবির হোসেন ড্রেনের পানির মুখ আটকিয়ে রেখে ভবন তৈরি করে। এতে পুরো এলাকায় পানি জমে দুর্ভোগে পরে যায়  ঐ এলকার বাসিন্দারা। স্থানীয় বাসিন্দারা  দুর্ভোগের চরম অবস্থায় পৌছালে জনতার বানীর সম্পাদক এম রহমান রুবেলকে বিষয়টি জানান যাতে করে আধুনিক ভোলা পৌরসভার রুপকার জননন্দিত মেয়র জনগরেন জনদুর্ভোগের কথা চিন্তা করে যদি বিষয়টি একটু দেখেন তাহলে সেই ক্ষমতাধর পুলিশ ক্ষমতার দাপট থেকে রক্ষা পাবে ওয়েস্টার্ন পাড়ার ভুক্তভোগী বাসিন্দারা।

ওয়েস্টার্ন পাড়ার ভুক্তভোগী বাসিন্দাদের অনুরোধে নিউজটি প্রকাশ করা হলে  নিউজটি পৌর মেয়র মনিরুজ্জান মনির নজরে পড়লে তিনি বিষয়টি আমলে নিয়ে তদন্ত করার জন্য ভোলা পৌর সভা থেকে একটি তদন্ত টিমকে নির্শেদ দেন।
ভোলা পৌর সভা থেকে একটি তদন্ত টিমটি ঘটনাস্থলে  গিয়ে সত্যতা যাছাই করে মেয়র মনিরুজাম্মান মনিরকে রির্পোট জমা দিলে তিনি ড্রেনটি  পুলিশ কর্মকর্তার দখল থেকে উদ্ধার  করে জনসাধারনের জন্য উম্মুক্ত করে দেওয়ার নির্দেশ দেন।

পরে এই বিষয় স্থানীয় ভুক্তভোগিদের সাথে আলাপ করলে তারা জানান ভোলার জননন্দিত মেয়রকে আমরা সাধুবাদ জানাই এবং মহান আল্লাহর দরবারে লাখ কুটি শুকরিয়া জানাই আল্লাহপাক যেন তাকে সব সময় সুস্থ ও নিরাপদে রাখেন।
স্থানীয় বাসিন্দরা বলেন মেয়রের হস্তক্ষে শুধু ড্রেনই উদ্ধার হয়নি তার কারনে আজ আমরা পৌর বাসি নিরাপদে বসবাস করে একটু শান্তিতে থাকতে পারছি। তার কারন পৌর সভার মেয়র মনিরুজ্জান মনির মেয়র হওয়ার পর থেকে ভোলা পৌর সভায় ভিতরে চুরি, ডাকাতি, বলে আমরা কিছুই দেখিনা । যা ছিল আগে তা মেয়র হওয়ার পর থেকে বন্ধ হয়ে গেছে।
পৌর মেয়র মনির কোন অন্যাকে ছাড় দেন না সে যেই হোক অন্যায় কারির সাথে কোন আপোষ নেই।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।