ব্রেকিংঃ

ভোলা ইলিশা ফেরিঘাট এখন চেয়ারম্যানের ড্রাইভার চাঁদাবাজ বাবলুর দখলে

স্টাফ রির্পোটার।। ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব ইলিশা ইনিয়নের ইলিশা ফেরিঘাট এখন চেয়ারম্যানের ড্রাইবার চাঁদাবাজ বাবলুর দখলে ।স্থানীয় প্রভাবশালির মহলের নির্শেদে  প্রতিদিন মাল বাহি ট্রাক থেকে চাঁদা তুলা হয়  ঘটনা সূত্রে জানা যায় এসব  চাঁদার টাকা উত্তলনের মুল হোতা স্থানীয় চেয়ারম্যানের ড্রাইভার বাবলু  ।

সাম্প্রতিক  ভোলা সদর আসনের  সাবেক সফল শিল্প- বানিজ্য মন্ত্রী  তোফায়েল আহমেদ জনগনের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে তিনি চাঁদা তোলা বন্ধ করে দেন তার চাঁদা উত্তরন কারি হানিফকে পুলিশ দিয়ে গ্রেপ্তার করার পর থাকে থানা হাজত প্রেরন করেন। সেই থানা হাজত থেকে মুছলেখা দিয়ে তাকে ছাড়িয়ে আনেন স্থানীয়  কিছু প্রভাবশালি মহল।

তাকে ছাড়াতে না ছাড়াইতে গত কয়েক দিন ধরে সাবেক মন্ত্রী ও ভোলা সদর আসনের এমপির কথা অমান্য করে ইলিশা ফাড়ির ইনচার্জকে মেনেজ করে ফের চাঁদা উত্তলন করেন চেয়ারম্যানের ড্রাইভার বাবলু । চেয়ারম্যানের ড্রাইভার বাবলুর কাছ থেকে চাঁদার টাকা উত্তলন সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি প্রতিবেদকে জানান আমি উপরের নির্দেশে  এই চাঁদার টাকা তুলি।

শুধু তাই নয়  চেয়ারম্যান ড্রাইবার  বাবলু এক সময়  সন্ত্রাসী বাহিনীর একজন ছিলেন এখন সেই সন্ত্রাসী বাবলু আঃলীগের নাম ভাঙ্গীয়ে হাতিয়ে নিচ্ছেন ঘাট থেক লাখ লাখ টাকা এমনটি তথ্য পাওয়া যায় স্থানীয় লোকদের কাছ থেকে।

এই বিষয় ইলিশা ফাড়ির ইনচার্জ মোকতার হোসেনের কাছ থেকে চাঁদা উত্তলন সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান, এখন আপাদত বন্ধ আছে তবে কেউ তোলে কিনা জানি না। মাননীয় সংসদ সদস্যর নির্দেশে আমরা চাঁদা তোলা বন্ধ করে দিয়েছি কিন্তু এখন শুনি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান নাকি ঢাকা কিসের ডাক আনছে তাই সেই ডাকের টাকা উত্তলন করছে। তার পর ও আমরা যদি দেখি কাউকে হয়রানি করে তার কাছ থেকে জোর পূর্বক চাঁদা তোলে তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিব।

ইলিশা ফেরিঘাট ম্যানেজার এমরান এর সাথে মুঠো ফোনে চাঁদা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি এ সম্পর্কে কিছুই জানিনা ।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।