ব্রেকিংঃ

ভোলার ইলিশায় পাথর উঠা নামাকে কেন্দ্র লেবার সর্দার গাঁজিকে পিটিয়ে আহত করেছে প্রতিপক্ষ রফিজল গ্রুপ।

এইচ এম হারুন শাহ
ভোলার ইলিশা জংশন বাজারস্থ কালুপুর সাকিনে ব্লক পাড়ে জাহাজের পাথর ঘাট দখল নিয়ে গাজি গ্রুপকে পিটিয়ে আহতের অভিযোগ উঠে প্রতিপক্ষ গ্রুপ রফিজল হক গংদের দিকে।

গত ১৯/১১/২০১৯ ইং তারিখ বিকাল আনুমানিক ৫.৩০ মিনিটের সময় ইলিশা ইউনিয়নের জংশন বাজারস্থ ১ নং ওয়াড কালুপুর সাকিনে এই ঘটনা ঘটে।
এই ব্যাপারে সর্দার গাঁজির সাথে কথা বললে তিনি জানান, গত ১৬/১১/২০১৯ ইং তারিখে আমি ভোলা সদর পানি উন্নয়ন বোডের সাথে জাহাজের পাথর বালু লেবার দ্বারা আনলোড করার চুক্তিপত্র করি।

আমি পানি উন্নয়ন বোডের সাথে পাথর লোড -আনলোডের চুক্তিপত্র করায় পূর্বে বিনা চুক্তিতে ঘাট দখল করে ভোগ করার রফিজল হক গংরা ঘাটে না আসতে পেরে হঠাৎ রফিজলের নেতৃত্বে আলতাফ, দুলাল রাঢ়ী, আবু ছায়েদ মাস্টার, সহ অজ্ঞাত ১০/১২ জন ১৯/১১/১৯ ইং তারিখ বিকাল ৫.৩০ মিনিটের সময় অর্তকির্তভাবে আমার উপর উপর হামলা চালায় এবং সাথে থাকা লেবার বিল দেওয়া ১ লাখ টাকা ছিনতাই করে নিয়ে যায়।
আমার ডাক চিৎকার শুনে আশ পাশ থেকে শ্রমিকেরা এসে আমাকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য একটি ফার্মেসীতে নিয়ে যায়।

প্রতক্ষদশী মোঃ মহাসিন, কামরুল,আবুল কালাম মোঃ হাসুর সাথে কথা বললে তারা জানান, আমরা দেখি মোঃ রফিজল হকের সাথে ঘাটের সর্দার গাঁজির সাথে কথা কাটাকাটি হয় একপর্যায় দেখি দুই জনের ভিতর হাতাহাতির ঘটনায় রফিজল হক তার সাথে কয়েক জনকে নিয়ে গাজিকে পিটিয়ে মাটিতে ফেলে দেয়। তার পর আমরা গাজির ডাক চিৎকারে গাজিকে উদ্ধার করে জংশন বাজার একটি ফার্মেসীতে নিয়ে আসি।

মোঃ রফিজল হকের সাথে কথা বলতে গিয়ে রফিজল হককে বাসায় গিয়ে পাওয়া যায়নি।

ভোলা সদর মডেল থানায় একটি চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানান বাদিপক্ষ।

ঘাটে থাকা সুমন জানান এই ভাবে শ্রমিক শ্রমিক বাজা বাজি বা দখল নিয়ে আতিপত্ত বিস্তার কেন্দ্র করতে থাকলে যে কোন সময় রক্তক্ষয়ীতে পরিনত হতে পারে।
কারন এর আগে যখন রফিজল ঘাট খাইতো তখন সে কাগজ পত্র ছাড়াই খাইতো আর এখন যখন গাজি কাগজ করে সরকারকে ব্যাট দিয় গাট পরিচালনা করছে তখন রফিজল গংদের গাঁ জালা আরাম্ভ হচ্ছে।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।