ব্রেকিংঃ

পূর্বের পরিকল্পিত ষরযন্ত্রের স্বীকার রাজাপুরের চেয়ারম্যান মিজান খান।।

স্টাফ রিপোটার
ভোলার রাজাপুর ইউনিয়নের সেই নানা নাটকীয়তার অবসান ঘটিয়ে জনগনের ভোটে নির্বাচিত রাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিজান খান পূর্বের পরিকল্পিত ষরযন্ত্রের স্বীকারে বেড়াজালে আবাদ্ধ।
নৌকা প্রতিকে নির্বাচিত হওয়ার একের পর এক নানা যরযন্ত্রের সম্মুখহীন হয়েছেন সরকার দলীয় নৌকা প্রতিকের মনোনিত চেয়ারম্যান মিজান।
চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে মিজান যরযন্ত্রের চার দেওয়ালের ভিতর প্রতিদ্বন্ধি চেয়ারম্যান প্রার্থীর ইউপি সদস্যদের আক্রমনের ভিতরে পড়ে যান।
যরযন্ত্রের স্বীকার রাজাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নৌকা মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিজান প্রতিবেদক কে জানান, আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী মমতাময়ী মা শেখ হাসিনা তিনি আমাকে নৌকা প্রতিকে আমার নেতা বাংলার জীবন্তকিংবদন্তী জননেতা ভোলার ২০ লাখ মানুষের অভিভাবক সাবেক শিল্প-বানিজ্য মন্ত্রী ভোলা সদর আসন থেকে একাধিকবার নির্বাচিত তোফায়েল আহমেদ এমপি মহোদয়ের সুপারিশে আমি নৌকা প্রতিকে জনগনের ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হই।
চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে আমার প্রতিদ্বন্ধি চেয়ারম্যান প্রার্থী তিনি হেরে গিয়ে বিভিন্ন ভাবে আমার উপর চালায় তার কোরামের ইউপি সদস্য ৭ জন ত্বারা স্টীম রোলার।
তিনি বলেন, আমার পরিষদের সকল বরাদ্ধ আমি আমার ইউনিয়নের সকল শ্রেনীর লোকজনের মধ্য যখন আমি আমার নেতা তোফায়েল আহমেদ এমপির নির্দেশে জেলা আঃলীগের নেতৃবৃন্দদের সাথে যোগাযোগ করে কাজ করে যাচ্ছি এমতো অবস্থায় আমার এই উন্নয়নমুলোক কাজগুলো হেনস্তা এবং নষাৎ করার জন্য বিভিন্ন উঠে পরে লেগেছে পরিষদের সদস্য বৃন্দরা।
তিনি আরো বলেন, কিছুদিন আগে আমার পরিষদে জেলেদের চাউল ছিল সেই চাউল জেলেদের দেওয়ার সময় ইউপি সদস্যরা বাদা দেয় এবং সেই চাউল তাদের ভিতর ভাগ করে দিতে বলে সেটা আমি অস্বীকার করায় ভোলা জেলা প্রশাসক কে ভুল বুজিয়ে প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থির ইউপি সদস্যরা এক হয়ে ফোন করে তারা চাউলগুলো চিল গালা করে এর পর মাননীয় নেতা আমার শ্রদ্ধাভাজন আমার অভিভাক তোফায়েল আহমেদ এমপি কে ভুল বুজিয়ে বিষয়টি অবগত করেন।
আমার পরিষদে টিআর কাবিখা আমি উন্নয়নমুলোক কাজ করি সেগুলো করতে বাধা দেন ইউপি সদস্যরা তারা কাজ না করে বিল করে খাওয়ার চেস্টা করে আমি বাধা দেই এবং বিলে স্বাক্ষর না দেওয়ায় আমার পিছনে তারা উঠে পড়ে লগছে তারা।
চেয়ারম্যান মিজান আরো বলেন, ভালো কাজ করলে শক্রু একটু বেশিই থাকে।
শক্রুতামি যতই করুক না কেন আমি আমার ভালো কাজ থেকে দুরে থাকবো না আমি জননেতা তোফায়েল আহমেদ এমপি মহোদয়ের নির্দেশেই জনগনকে সাথে নিয়ে কাজ করে যাব।

তিনি বলেন, আমার এন্টি প্রার্থীর লোকজন সাংবাদিক ভাইদের পিছনে ৫৫ হাজার টাকা ব্যয় করে আমার প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থী আমার বিরুদ্ধে নিউজ প্রকাশ করায় সেই তথ্য ও উপাওের কথা স্বীকার করলেন ইউপি সদস্য হেলাল তিনি বলেন, সেই ভিডিও আমার হাতে এসেছে আমি আমার নেতা তোফায়েল আহমেদ মহোদয় ও জেলা আঃলীগ নেতাদের কে বিষয়টি দেখবো সকল যরযন্ত্রের নকল নকশার প্রতিচ্ছবি।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।