ব্রেকিংঃ

ভোলার কাচিয়া মাঝের চরে দক্ষিন কোরিয়ার প্রতিনিধি টিমের চর পরিদর্শন।।

এম রহমান রুবেল।।

ভোলার চরাঞ্চলের মানুষদের জলবায়ুর পরিবর্তন ও দূর্যোগ জলোচ্ছ্বাসের প্রভাব মোকাবেলার পাশাপাশি চরের জেলে ও কৃষক জনগনের বিকল্প কর্ম সংস্থান সৃষ্টি ও উন্নয়নে বাংলাদেশ ও দক্ষিন কোরিয়া সরকারের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহন করা হয়েছে।

সরেজমিন পরিদর্শন কালে বাংলাদেশ ও দক্ষিন কোরিয়া সরকারের যৌথভাবে উপকুলের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে একটি প্রকল্প তৈরি করার কথা রয়েছে বলে জানায় সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ।
বুধবার দুপুরে প্রকল্পের সম্ভাবতা যাচাই করতর কোইকার কান্ট্রি ডিরেক্টর মিস আন দোর নেতৃত্বে একটি টিম ভোলা সফর করেন।

পরে ওই টিমের জেলা সদরের মেঘনা নদীর মধ্যে অবস্থিত কাচিয়া ইউনিয়নের মাঝের চর পরিদর্শন করেন। চরের মানুষদের সঙ্গে কথা বলেন।
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান,তারা যে মব পণকল্প গ্রহন করবেন তা যাচাই করতে মাঠ পর্যায় জরিপ করেছেন।

কোরিয়ান টিমের সঙ্গে সফর করেন বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের উপ পরিচালক প্লানিং মোঃ জিয়াউল হাসান, ভোলা জেলা আ’লীগের সাবেক যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ও কাচিয়া ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান আলহাজ্ব জহুরুল ইসলাম নকিব সহ জেলার বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তারা।।
কোরিয়ান টিমের ছিলেন,কোইকা ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর মিস হোলি,হেড অফ অফিস মিস কিম,কোইকার বিশেষজ্ঞ মিঃ পার্ক,বিশেষজ্ঞ মিঃ কো,কোইকা বাংলাদেশ অফিস বিডি মিস সাফিয়া।
দক্ষিন কোরিয়া সরকারের পক্ষে উন্নয়ন সংস্থা কোইকা আর্থিক ও কারিগরি সহযোগীতা করার কথা রয়েছে বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের উপ পরিচালক প্লানিং মোঃ জিয়াউল হাসান বলেন,চরের মানুষ যখন বেকার থাকেন,পাশাপাশি তাদের মুল পেশার সাথে অন্যকোন কর্মসংস্থান দেয়া যায় কিনা এবং সেই কর্মসংস্থানের ফলে উৎপাদিত পনঢ বিপননে কি কি উদ্যোগ নেয়া যায় এই সামগ্রিক বিষয় বিবেচনা করে একটি প্রকল্প নেয়া চেষ্টা করা হবে।
আমরা সকল তথ্য সংগ্রহ করছি।
পরবর্তীতে আরো একটি টিম এসে প্রজেক্ট প্রেপজাল ডেবলোপ করবে।ত্র পর আশা করি বিআরডিবি ও কইকার সহযোগিতায় একটি প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করতে পারবে।
এতে করে জীবন মান উন্নয়নে কাজ করা হবে।
ভোলা কাচিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সংবাদ কর্মীদের কে জানান,মাঝের চরটি কে রক্ষা করা গেলে ওই চর হবে ভোলার অর্থনৈতিক উন্নয়নের চাববকাঠি।।
ভোলার পল্লী টবোর্ডের উপ পরিচালক মোঃ কামরুজ্জামান ও বিআরডিবি,র চেয়ারম্যান গৌরাঙ্গ চন্দ্র দে জানান,,ভোলার জন্য এটি একটি সম্ভবনার উদ্যোগ হবে।
ভোলার চরাঞ্চালের মানুষের বেকারত্ব সময় আর থাকবে না। চরে বসেই এরা বিকল্প কর্মসংস্থানের মধ্য দিয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নে অংশ নিবে।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।