ব্রেকিংঃ

ঘাতকরা তাণ্ডব শেষে ঠাণ্ডা মাথায় হাসতে হাসতে গুলি করে হত্যা করে শিশু রাসেলকে

এম রহমান রুবেল।। ভোলা জেলা আ’লীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের তিন বারের ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোহাম্মদ ইউনুছ বলেছেন ইতিহাসের নিকৃষ্টতম রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের শিকার বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার কনিষ্ঠপুত্র শিশু শেখ রাসেল। মাত্র ১০ বছর ১০ মাস বয়স। ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র। মাত্র কয়েক ঘণ্টা পর স্কুল ড্রেস পড়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে থাকার কথা ছিল তার। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যাবেন সমাবর্তনে যোগ দিতে। তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেবে ল্যাবরেটরি স্কুলের শিশুরা। সারাদেশ অপেক্ষায় ছিল সেই মাহেন্দ্রক্ষণের সাক্ষী হবার।

বুধবার (১৮ অক্টোবর )সন্ধ্যায় ভোলা জেলা আ”লীগ কার্যায়লে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের কনিষ্ঠ পুত্র শহীদ শেখ রাসেলের ৬০তম জন্মদিনে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল এবং আলচোনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।

মোহাম্মদ ইউনুছ আরো বলেন, ভাগ্যের নির্মম পরিহাস ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট ভোর রাতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে ঘাতকরা সপরিবারে হত্যা করে বঙ্গবন্ধুকে। শেখ রাসেল অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে মিনতি করে বলেছিলেন, ‘মায়ের কাছে যাব’। বর্বর ঘাতকরা তাণ্ডব শেষে ঠাণ্ডা মাথায় হাসতে হাসতে গুলি করে হত্যা করে শিশু রাসেলকে। অথচ তার তখন রাজনীতি ও পৃথিবী সম্পর্কে বুঝে ওঠার মতো বয়স হয়নি ।

দেশের শতকোটি শিশু কিশোরের মাঝে শেখ রাসেল প্রেরণার উৎস হয়ে বেচেঁ থাকবেন সারাজীবন

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।