ব্রেকিংঃ

দেশের মানুষ শান্তি চায়ঃভোলার পথসভায় তোফায়েল আহমেদ

এম রহমান রুবেল!!বিএনপি ভোট চুরি করতে পারবে না বলেই নির্বাচন বর্জন করেছে। বিএনপির মত দল ভোট বন্ধ করা ও বানচাল করার সাহস এই বাংলার মাঠিতে রাখে না। কারন বাংলাদেশের মানুষ তাদের সন্ত্রাসী রাজনীতি কে বয়কট করেছে বলে জানান, আ’লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য, সাবেক শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী, ভোলা-১ আসনের আ’লীগের মনোনিত প্রার্থী তোফায়েল আহমেদ।

মঙ্গলবার (২জানুয়ারী) বিকালে ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নের এক পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
দেশের মানুষ শান্তি চায় আর শান্তিতে থাকতে চাইলে শান্তির প্রতিক ও উন্নযনের প্রতিক নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আ’লীগ সরকার শেখ হাসিনা কে জয়যুক্ত করতে হবে।
বিএনপি জামাত ভোট কেড়ে নিতে চায়।সকলেই পরিবার পরিজন নিয়ে আগামী ০৭ তারিখে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে আপনাদের পছনন্দের প্রার্থী কে ভোট দিয়ে সেটার উচিৎ জবাব দিবেন।
ভোলায় পর্যাপ্ত পরিমানে গ্যাস পাওয়া গেছে। সেই গ্যাস ব্যবহার করে ভোলাতে শিল্প কল কারখান গড়ে তোলা হবে। ভোলার ছেলে- মেয়েদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। আর শিল্প কল কারখানা হলে বেকার যুবকের বেকারত্ত্ব কমবে এবং তাদের চাকরির ব্যবস্থা করা হবে।ভোলা কে শিল্প নগরীতে পরিনত করা হবে। আ’লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে আর বিএনপি জামাত ক্ষমতায় গেলে দেশে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম হবে। তাই আপনিরা এখন যেটা চাইবেন সেটা বেঁছেনিবেন। যদি আ’লীগের উন্নয়ন চান এবং দেশে শান্তিতে থাকতে চান তাহলে উন্নয়নের প্রতিক নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আমাকে জয়যুক্ত করতে হবে।
আমার জীবনের সব স্বপ্ন পূরন হয়েছে মাত্র একটি স্বপ্ন এখনো অপূরনী রয়ে গেছে সেটি হলো ভোলা বরিশাল ব্রীজ। আমি বেচেঁ থাকলে এই স্বপ্নটাও বাস্তবায়ন করবই।
তোফায়েল আহমদ আরো বলেন,ধনিয়া ইউনিয়নে আমি অনেক উন্নয়ন করেছি রাস্তাঘাট, পোল,কালভার্ট সহ সকল দৃশ্যমান উন্নয়ন ও ভোলার বড় সমস্যা ছিল নদী ভাঙ্গা ব্লকের মাধ্যমে সেই নদী ভাঙ্গন আমি রক্ষা করেছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের মানুষের জন্য কাজ করে আর বিএনপি মানুষ হত্যা, গাড়ি, ট্রেন,হাসপাতালে আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মারে।

এ সভায় ধনিয়া ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি হারুন হাঃ এর সভাপতিত্বে উপজেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল ইসলাম এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন,জেলা আ’লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আঃমমিন টুলু, জেলা আ’লীগের সাধারন সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লব, উপজেলা আ’লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ মোশারেফ হোসেন, জেলা আ’লীগের সহ সভাপতি ওয়াদুদ মিয়া, দোস্ত মাহমুদ, জেলা আ’লীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোহাম্মদ ইউনুছ, উপজেলা আ’লীগের সাধারন সম্পাদক নজুরুল ইসলাম গোলদার, প্রমুখ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা-উপজেলা-ইউনিয়নের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দরা।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।