ব্রেকিংঃ

ভোলার বাপ্তায় ভাই কতৃক ভাইকে পৈত্রিক সম্পত্রি থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগ

স্টাফ রির্পোটার ॥
ভোলার বাপ্তায় ভাই কতৃক ভাইয়ের বিরুদ্ধে পৌত্রিক সম্পত্রি থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগ উঠেছে । ওয়ারিশ সুত্রে প্রাপ্ত জমি ছোট ভাইকে বুঝিয়ে না দিয়ে ছোট ভাইয়ের অংশ আত্বসাৎ করার ষড়যন্ত্র করছে বড় ভাই আবুল কাশেম । সু -বিচার চেয়ে বিভিন্ন জনের দ্বার প্রান্তে ঘুরেও কোন সুফল না হওয়ায় অবশেষে ভোলা পুলিশ সুপারের দারস্ত হয়েছেন ছোট ভাই আবু সায়েদ ও তার স্ত্রী সাহিদা বেগম।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায় , ভোলা সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের চর পোটকা গ্রামের ছিদ্দিক মাস্টার বাড়ির মৃত সিদ্দিক মাস্টারের ছেলে দিন মজুর আবু সাইদ । প্রায় ১২ বছর আগে ছিদ্দিক মাস্টার মারা গেলে ত্যাজ্য সুত্রে তার ছেলে মেয়ে ও স্ত্রী সিদ্দিক মাস্টারের ত্যাজ্য সম্পত্তির মালিক হয় । অন্য সন্তানরা পিতার সম্পত্তি ভোগ করতে করলেও মেঝ সন্তান আবু সায়েদ কে বঞ্চিত করে বড় ভাই আবুল কাশেম ও অন্য ভাই বোনেরা । পরিবারের অন্য সন্তানরা সচ্ছল এবং আবু সাইদ দিন মজুর হওয়ার কারনে সবাই মিলে এক জোট হয়ে আবু সাইদকে পিতার সম্পতি থেকে বঞ্চিত করে মুল বাড়ির পাশে পুকুর পারে অন্য একটি জমিতে আবু সাইদকে বসত ঘর তৈরি করে থাকতে দেয় । এ ছারা আবু সায়েদ কে অস্থায়ি ভাবে জমির দেওয়া পরিমান ওয়ারিশ সুত্রে প্রাপ্র জমির পরিমান থেকে অনেক কম এবং জমির দাম অনেক কম । ইসলামী ফারায়েজ ও বাংলাদেশ সরকারের আইন অনুযায়ী আবু সায়েদ প্রায় ১০ শতক জমি প্রাপ্র্র হলেও তাকে মাত্র ৩ শতক জমি ভোগ দখল করতে দোয়া হচ্ছে । এর আগে আবু সায়েদের বড় ভাই আবুল কাশেম ও ছোট ভাই আবুল খায়ের পিতার জমি থেকে কয়েক লক্ষ টাকার গাছ ব্রিক্রি করলেও সেখান থেকে কোন অংশ আবু সায়েদ কে দেওয়া হয়নি । আবু সায়েদ তার প্রাপ্র অংশ দাবি করলে বড় ভাই আবুল কাশেম তাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে ও মারধরের হুমকি দেয়। এ বিষয়ে কয়েক বার স্থানীয় ভাবে সমযোতা করার চেষ্টা করা হলেও তা সম্ভব না হওয়ায় আবু সায়েদের স্ত্রী সাহিদা বেগম বাদি হয়ে ভোলা পুলিশ সুপার বরাবর দরখাস্ত করে । নিজের প্রাপ্র অংশ বুঝে পাওয়ার জন্য প্রশাসন সহ উদ্ধতন কতৃপক্ষের হস্থক্ষেপ কামনা করছেন ।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।