ব্রেকিংঃ

ভোলা হবে শান্তি ও সমৃদ্ধির জেলা -তোফায়েল আহমেদ

এম রহমান রুবেলঃ
৬৯ এর মহানায়ক ,বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সচিব বর্ষীয়ার জননেতা তোফায়েল আহমেদ বলেন, ভোলাকে আমি আমার শহরকে মনের মত করে সাজাবে। ভোলা হবে বাংলাদেশের মধ্যে শান্তির ও সমৃদ্ধির শহর। ভোলায় প্রচুর গ্যাস মজুদ আছে যা দিয়ে ভোলায় অনেক শিল্প কলকারখানা করা যাবে। আর শিল্প কল কারখানা করতে পারলে অনেক বেকার যুবকের কর্মসংস্থান  হবে।
ভোলাকে আমি একটি পর্যটন এলাকা হিসেবে গড়ে তুলবো।  ভোলার মানুষ খুব শান্ত এবং শান্ত প্রিয়। ভোলার জনগন আমাকে খুব পছন্দ করে এবং আমাকে তারা সব সময় ভালোবাসে। তারা আমাকে ভালোবাসে বলেই আমি  বারবার এমপি হয়েছি এবং  মন্ত্রী হয়েছি। আমার জীবনে আমি বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সচিব হওয়ার ও আমার সৌভাগ্য হয়েছিল। আমার জীবন ধন্য যে আমি ভোলার মত এত সুন্দর একটি শহরে জন্মগ্রহন করেছি।  আমার জীবনে কোন চাওয়া পাওয়া নাই আমার চাওয়া পাওয়া বঙ্গবন্ধুর আমলেই পূরন হয়ে গেছে।
এসময় তিনি আরো বলেন ভোলায় কোন চাঁদাবাজদের জায়গা হবে না। আমি বেচে থাকা অবস্থায় ভোলায় কোন চাঁদাবাজি করতে দিবো না। ভোলার পরিবেশ অনেক শান্ত। এই শান্ত ভোলাকে যারা অশান্ত বানাননোর পায়তারা করবে তাদের স্থান এই ভোলার মাঠিতে জায়গায় হবে না। কোন অন্যায়কারি কে এই ভোলার মাটিতে প্রশয় দেওয়া হবে না
সোমবার সকালে  কাচিয়া, ইউনিয়ন পরিষদে এসে ঈদে অসহায় গরিব দুঃখিদের  মাঝে শাড়ি লুঙ্গি বিতরন করেন। এই সময়  ভোলা জেলা আঃলীগের সাধারন সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মমিন টুলু, জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান নজুরুল ইসলাম গোলদার, জেলা আঃলীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক কাচিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলাম নকিব, এনামুল হক আরজু, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও জেলা আঃলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ ইউনুছ,উপজেলা আঃলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল ইসলাম, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সহ স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও আঃলীগের সভাপতি সম্পাদকবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
এছারা তিনি ধনিয়া, বাপ্তা,কাচিয়া, পশ্চিম ইলিশা, পূর্ব ইলিশা, রাজাপুর ইউনিয়নে শাড়ি লুঙ্গি  বিতরন করেন।
দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।