ব্রেকিংঃ

ভোলার মেঘনায় রাজাপুরের পাশ্ববর্তি ডাকাতের পিটুনিতে জাহাজ শ্রমিকের মৃত্যু

স্টাফ রিপোটারঃ
ভোলা লক্ষিপুর মাঝামাঝি রাজাপুর ইউনিয়ন পাশ্ববর্তি ভোলার চরের পাশে গত দুইদিন আটকা পরে জাহাজ আশফাক ১।
আটকা পড়া বালি ভর্তি জাহাজ পূর্ন আশফাক ১ সিলেট – কক্সবাজারের উদ্দেশ্য রওয়ানা হওয়ার পথে ভোলার মেঘনায় একদল ডাকাত জাহাজে হামলা করে জাহাজের ভিতর ডুকে জাহাজের শ্রমিক ডালিম মল্লিক(৩৮) কে মিটিয়ে কেরাসিন মুখ দিয়ে খাওয়াই মারার অভিযোগ তুলে তার সাথে থাকা তার সহ কর্মিরা।
ঘটনাটি ঘটে গত বৃহস্পতিবার ভোর ৫ টার সময়।
ঘটনার বিবরন দেন জাহাজে থাকা মৃত ডালিম মল্লিক এর সহযোগি আলমাস।
আলমাসের সাথে কথা বললে আলমাস বলেন, আমরা সিলেট থেকে লাল বালি ভর্তি করে কক্সবাজারের উদ্দেশ্য রওয়ানা হলে ভোলার মেঘনায় রাজাপুরের বডারের পাশে ভোলার চর নামক এলাকার পাশেই জাহাজটি আটকিয়ে যায় গত দুই দিন।
জাহাজটি আটকিয়ে গেলে একটি নৌকা আমাদের কে ফলো করে আমরা তখন সন্দেহ করেছি নৌকাটি মনে হয় আশে পাশের তা না হলে এই ভাবে আমাদের কে ওপেন ফলো করতে পারে না।
ঠিক তার পর দিন ই আমাদের জাহাজের ওপর হামলা করে এবং আমাদের সাথে থাকা মল্লিক কে তার কাছে কিছু না পেয়ে তাকে মেরে ফেলে তার পর আমাদের কাছে আসলে আমাদের কাছ থেকে টাকা পয়সা নিয়ে আমাদের ছেড়ে দেন আমরা প্রানে বেচে যাই। তার পর পুলিশ খবর পেয়ে ভোলার চর নামক মেঘনা নদীতে জাহাজের ভিতর থেকে লাশ উদ্ধার করে ইলিশা ফাড়িতে নিয়ে আশেন।
মৃত মল্লিকের বাড়ি বরগুনার শহরের ৮ নং ওয়াডের সেলিম মল্লিকের পুত্র বলে জানা যায়।
মৃত মল্লিকের লাশ নিতে তার স্বজনেরা ইলিশা ফাড়িতে এসে পৌছায়।
মৃত মল্লিকের স্বজনেরা জানান এখানে একটা ঘটনা না আরো অনেক ঘটনা শুনেছি কিন্তু প্রশাসন কি করে জানি না। আমরা এর সঠিক বিচার দাবি করছি।
মল্লিকের মৃত ও মামলা সম্পর্কে জানতে ইলিশা ফাড়ির ইনচার্জ শ্রী রতন কে একাধিক বার তার ফোনে ফোন করলে তাকে ফোনে পাওয়া যাইনি।
এ ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন জনতার বাণীতে।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।