ব্রেকিংঃ

নিরাপত্তা প্রহরীর মধ্যে রাতভর নাটক পরকিয়া প্রেমে আটক বিএনপি নেত্রীর মুক্তি

 এম রহমান রুবেল।
ভোলা সদর উপজেলার মডেল থানায় নিরাপত্তার বেস্টটোনীর গন্ডির মধ্যে রাত ভর নাটকীয়তার পর ছাড়া পেলেন বিএনপি নেত্রী সাবিনা ইয়াছমিন। গতকাল রাতে আঃলীগ নামধারি হাইব্রিট পাতি নেতাকে আপত্তিকর অবস্থায় আটকেরর পর তাদেরকে ভোলা সদর থানা হাজতে নিয়ে আসা হয়। ১৯/০৫/১৯ ইং তারিখ রাতে পুলিশের হাতে আটক হয়ে ভোলা সদর থানায় আসার পরই শুরু হয় নানা নাটকীয়তা। অবশেষে নানা নাটকীয়তার পর নাটক কে মুক্তি দিয়ে পুলিশ ও কোট কে বিদায় জানিয়ে আজ সন্ধায় মুক্তির শিকল ছিড়ে অবশেষে মুক্তি পেলেন দুই সন্তানের জননী ইন্টার পরিক্ষারর্থীর মা বিএনপি নেত্রী সাবিনা ও কতিত আঃলীগ পরিচয় দানকারি ওরপে আ’লীগ নেতা ভোলার প্রতিটি বড় অফিস ও পতিতা ব্যাবসায়ীর গড ফাদার শেখ ফরিদ ওরপে হাইব্রিট ফরিদ। শনিবার রাতে এই পরকিয়া যুগল পুলিশের হাতে আটক হওয়ার পর টক অবদা টাউনে পরিনত হয় সর্ব মহলে । দুই মেরুর দুই নেতা ও নেত্রীর পরকিয়ার কাহিনী ভোলায় চায়ের কাপে ঝড় তুলে। সেই চায়ের কাপে ঝড় তোলার পাশা পাশি বেরিয়ে আসে নানা অজানা কথার কাহিনী নব্য সূচনার নব কাহিনী। বিএনপি নেতারা সাবিনা ইয়াসমিনকে জেলা মহিলা বিএনপি নেত্রী দাবি করলে ও কিন্তু আওয়ামীলীগ নেতারা শেখ ফরিদকে তাদের দলীয় নেতা মানতে নারাজ। ঘটনা সুত্রে জানা যায়, শেখ ফরিদ দীর্ঘদিন যাবত আঃলীগ নেতা পরিচয় দানকারি তিনি প্রায় সময়ই বিএনপি নেত্রী সাবিনার ওয়েস্টান পাড়া বিএভিএস রোডের পালোয়ান টাওয়ার বাসায় যাওয়া আসা করতো। এভাবে আসা যাওয়ার কারনে তাদের মধ্যে এক গভির মম্পর্কের অনুভুতি তৈরি হয়। স্থানীয় সুত্রে যানাযায় তাদেরকে প্রায় সময় এলাকায় আসতে দেখে স্থানীয় মহল্লাহরা। তাদের নিত্যদিনের আশা যাওয়ায় অবশেষে গতকাল রাতে শেখ ফরিদ ও সাবিনাকে আপত্তিকর অবস্থায় বিএনপি নেত্রী সাবিনাকে তার বেড রুম থেকে পুলিশ আপত্তিকর অবস্থায় আটক করে থানায় নিয়ে আসে। ভোলা সদর থানার ওসি ছগির মিয়া জানান, তাদেরকে আমরা গ্রেপ্তার করে কোটে চালান দিয়েছি। ভোলা কোর্ট থেকে মুসালেকা ও জরিমানা দিয়ে আজ মুক্তি পেলেন এক জুটি অগ্র প্রেমিক যুগল বিএনপির জেলা মহিলা নেত্রী। বিএনপির এ নেত্রী থানায় আটকের পর ভোলার অনেক বড় মিয়ারা ও তদবিরে ব্যাস্ত হয়ে পরেছে ।
দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।