ব্রেকিংঃ

ভোলার ধনিয়ায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র তিনজনকে পিটিয়ে জখম

এম জামিল হোসেনঃ
ভোলার ধনিয়ায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে তিনজনকে পিটিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে।
বুধবার সন্ধা ৬.৩০ মিনিটের সময় সুইজগেইট সংলগ্ন এলাকায় হোসেন পন্ডিতের দোকানে কথা কাটা কাটি নিয়ে মৃত ছিডু ব্যাপারির ছেলে রুবেল, জামাল, লিটন গংরা একই এলাকার সিরাজের ছেলে জুলাস, রুবেল কে চায়ের দোকানের গরম চা মারে। পরে কথা কাটা কাটি নিয়ে রুবেলদেরকে প্রতিপক্ষ জামাল,লিটন, রুবেল গংরা চায়ের কাপ মেরে জুলাস ও রুবেল কে মাথা ফাটিয়ে দেয়।
প্রতিপক্ষরা জুলাসদের মেরে রাত ৮.০০ টার সময় তাদের বাড়িতে আবার উল্ট হামলা করে।
প্রতিপক্ষদের হামলায় জুলাস গংরা আহত হলে তাদেরকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সরেজমিনে গিয়ে জানাযায় দোকানদার হোসেন পন্ডিত সহ প্রতক্ষদর্শিরা জানান মুল রসহ্যর কথা তারা জানান জুলাস, রুবেল তারা দোকান থেকে চাউল কিনে বাড়িতে আসলে প্রতিপক্ষ রুবেল, জামাল, লিটন, তারা জুলাস কে জিজ্ঞাসা করে কিরে চাউল কই থেকে আনছোস জুলাস বলে ভাই বাবা কিনা দিছে তখন প্রতিপক্ষ রুবেল জামাল গংরা বলে তোদের বলে টাকা নাই তো কি ভাবে চাউল আনছোস তোদের নদীতে বলে কোন কামাই নাই তো দুই বস্থা চাউল কিভাবে কিনছোস এই কথা বলে ই হোসেন পন্ডিতোর দোকানে থাকা প্রতক্ষদর্শির সামনেই রুবেল, জামাল, লিটন তিন ভাই মিলে জুলাস, রুবেল, ও সিরাজ কে পিটিয়ে জখম করে।
প্রতক্ষদর্শি দোকানদার হোসেন পন্ডিত বলেন, সম্পূর্ন দোষ রুবেল, জামাল লিটনদের ওরা যেই কাজটা করেছে সেটা ভালো করে নাই।
এদিকে ধনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইমদাদ হোসেন কবির এর সাথে যোগা যোগ করা হলে কবির জানান আমি আসামি পক্ষের সবাইকে আমি আমার পরিষদের চৌকিদার দিয়ে তাদের কে আমার অফিসে ধরিয়ে নিয়ে আসি যেহেতু তারা পালাতে না পারে।
যারা মারছে তারা হলো নান্নু চেয়ারম্যান এর লোক নান্নু চেয়ারম্যান বলছে উপযুক্ত বিচার করে দিবে।
এদিকে নান্নু চেয়ারম্যানকে ফোন দিয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান আমরা বসে সমাধান করে দিব।
এদিকে ভিকটিম জুলহাস, রুবেল এরা জানান আমরা নির্দোশ আমাদের কোন অপরাদ নাই আমাদেরকে বিনা অপরাধে মারা হয়েছে। আমরা উপযুক্ত বিচার না পাইলে মামলা দায়ের করবো।
এদিকে আসামি পক্ষের সাথে যোগাযোগ করার চেস্টা করা হলে তাদেরকে বাড়িতে গিয়ে পাওয়া যায়নি।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।