ব্রেকিংঃ

ভোলার রাজাপুরে ন্যাশনাল সার্ভিসের নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক মাসুম এর অত্যাচারে অতিষ্ট শিক্ষার্থীরা বিচারের দাবিতে উত্তাল রাজাপুর মেইন সড়ক

এম রহমান রুবেলঃ ভোলার রাজাপুর ইউনিয়নের কন্দ্রকপুর স্কুল প্রঙ্গন থেকে,,,

ভোলার রাজাপুরে ন্যাশনাল সার্ভিসের নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মরত শিক্ষক মাসুম এর অত্যাচারে অতিষ্ট শিক্ষার্থীরা।
ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের ৬০নং কন্দ্রকপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রদের উপর বর্বরোচিত ভাবে ও পৈশাচিক নির্যাতন চালায় রাজাপুর কন্দকপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মাসুম পালোয়ান।

ছাত্ররা কেন কোচিং করেনা।
যারা করে তারা কেন টাকা দিতে দেরী হওয়ার এই অভিযোগে শিক্ষক মাসুম পালোয়ান ১২ শিক্ষার্থীকে নির্মমভাবে পিটিয়ে আহত করে বলে অভিযোগ করেন অভিভাবকরা।

এদিকে ঘটনা সূত্রে গিয়ে জানা যায় ঐ বিদ্যালয় ন্যাশনাল সার্ভিস থেকে নিয়োগ প্রাপ্ত শিক্ষক মাসুম এর ছাত্র নির্যাতনের ঘটনার কথা।
প্রতক্ষদর্শি স্থানিয় সবুজ জমাদার জানান মাসুম যে ঘটনাটি ঘটিয়েছে তা অমানবিক। এমন আচরন করেছে আমরা অভিভাবকবৃন্দরা মানতে নারাজ। ন্যাশনাল সার্ভিসের নিয়োগপ্রাপ্ত মাসুমের বিচার দাবিতে উত্তাল রাজাপুর ও বুক্তভোগী ছাত্র অভিভাবক সহ ভোলাবাসির।
স্থানীয় অভিভাবক সবুজ জমাদার জানান আমি উপজেলা শিক্ষাকর্মকর্তা মহোদয়কে বিষয়টি অবগত করেছি। তিনি আমাকে আশ্বাস দিয়েছেন যে যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহনের মাধ্যমেই অভিযোগ ক্ষতিয়ে দেখবেন।
অভিভাবক সবুজ বলেন আমি সরকারের কাছে দাবি করবো এই ভাবে যেন আরো কোন শিক্ষক অহেতু নিয়োগ না দিতে। এদিকে অভিযুক্ত পাশান্ড নরপিসার্শ গেস্ট শিক্ষক মিসুমের সাথে যেগাযোগের চেস্টা করা হলে মাসুক কে পাওয়া যায়নি।
এদিকে কন্দকপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে মুঠোফোনে ফোন দিলে তিনি জানান আমাকে উক্ত বিষয়ে ইমাম নামক জৈনেক ব্যাক্তি ঘটনাটি জানিয়েছেন। আমি বিষয়টি দেখতেছি আসলেই বিষয়টি কি হয়েছিল।
এদিকে স্থানীয় উত্তাল জনতা বিষয়টি
সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে দ্রিস্টান্ত নজিরবিহীন বিচারের দাবি জানিয়েছেন।
স্থানীয় এলাকাবাসির দাবি দ্রুত তার বিরুদ্ধে ব্যাস্থা নিয়ে পাষান্ড নরপিসার্শ মাসুম কে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হোক।
ভুক্তভোগি ছাত্র অভিভাবকরা স্থানীয় প্রশাসন সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন দ্রুত গ্রেপ্তারের মাধ্যমে উপযুক্ত বিচারের।
এদিকে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা কে কয়েক বার ফোন দিয়ে বিষয়টি জানাইতে চাইলে ও তাকে ফোনের কাছে পাওয়া যায়নি।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।