ব্রেকিংঃ

নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যাকান্ড প্রশাসন নীরব ভূমিকায়

তানভির আহমেদঃ
ভোলার লালমোহনের ছেলে (মোবারক) পিতা সোলাইমান মিয়া পেশায় ওনি একজন ব্যবসায়ী, ওনার ৭ ছেলে মেয়ের মধ্য মোবারক ৬ নাম্বার,,
মোবারক, প্রায় ২ বছর যাবত চাকুরী করতো রাজধানীর ডেমরা থানাধীন মাতুয়াইলের ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে চিকিৎসক হিসেবে।
হাসপাতালের পরিচালক জামালের সাথে লেনদেন সংক্রান্ত ঝামেলার ফলে গত ১৩/০২/২০২০ সন্ধার পরে মোবারক কে ডেকে নেয় তার অফিস কক্ষে।
পরে সকালে আনুমানিক ৮. ৫০ মিনিটের সময় পিয়ন রুমে ডুকে দেখে মোবারকের ঝুলন্ত লাশ।
তার কিছু সময়ে পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
পরে পুলিশ এসে তার লাশ নামিয়ে সুরতহাল প্রতিবেদনে জানান ওর শরীরে আঘাতের কোন চিহ্ন পাওয়া যায়নি।
প্রশ্ন হলো নিহত মোবারকের পা মেজেতে?আর শরীরের অসংখ্য পৈশাচিক কায়দায় নির্যাতনের চিহ্ন।
তাহলে পুলিশের এমন বয়ানে নিহত মোবারকের পরিবার মর্মাহত।
নিহতের পরিবার বলছেন মোবারকের সাথে ঐ হাসপালের পরিচালক জামালের আর্থিক লেনদেনের কারণে পরিকল্পিত ভাবে মোবারকে হত্যা করা হইছে।
তারা মোবারক হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত মাধ্যমে দোষীদের বিচারের আওতায় আনার দাবী জানান।
এদিকে আজ সকাল থেকে জামাল ও তার সহযোগী অভিযুক্তরা পলাতক রয়েছে।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।