ব্রেকিংঃ

ভোলায় বন্যায় দূর্গত ইলিশা-রাজাপুরের ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাধ এলাকা পরিদর্শন।।

এম রহমান রুবেল।।

বন্যায় দূর্গত এলাকা ইলিশা-রাজাপুর ইউনিয়নের বেড়িবাধ সহ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ও জন দূর্ভোগ দেখতে সরেজমিনে পরিদর্শন করেছেন ভোলা জেলা প্রশাসন ও জেলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দরা।

 

মঙ্গলবার সকাল ১১ টার সময় মাননীয় নেতা ভোলা সদর আসনের সাংসদ তোফায়েল আহমেদ এর নির্শেদক্রমে ইলিশা ফেরিঘাট ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় পরিদর্শনে যান।

এ সময় জেলা প্রশাসক মাসুদ আলম সিদ্দিক, জেলা পরিষদ প্রশাসক ও জেলা আ’লীগের সাধারন সম্পাদক আবদুল মমিন টুলু জনগনের দূর্ভোগ দেখে জনকল্যাণ ও জনগনের দূর্ভোগ পোয়াতে ট্রাক ও বাস রাখা এবং যাত্রীরা যাতে করে স্বাচ্ছন্দে লঞ্চ থেকে নিরাপদে উঠা-নামা করতে পারে সে ব্যপারে একটি ট্রাক ও বাস টার্মিনালসহ যাত্রী চাউনি ও বিভিন্ন উন্নয়নমূলোক কাজ করবেন বলে পরিকল্পনা আছে বলে জানান।

এ সময় সাথে উপস্থিত ছিলেন জেলা আ’লীগের সিনিয়র যুগ্ন সাথারন সম্পাদক ও কাচিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলাম নকিব, উপজেলা আ’লীগ সাধারন সম্পাদক নজরুল ইসলাম গোলদার, জেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লব, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহি প্রকৌশলী আব্দুল মান্নান।
এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন পূর্ব ইলিশা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের  চেয়ারম্যান প্রার্থী আনোয়ার হোসেন ছোটন, রাজাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান প্রমুখ।
পরিদর্শনকালে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল মান্নান বলেন, মেঘনা নদীর ভাঙ্গনে অনেক মানুষ আজ ভিটে-মাটি, ঘর-বাড়ী হারা। যাতে করে আর কোন লোক তাদের বাড়ী-ঘর হারাতে না হয় সে জন্য জিও ব্যাগ সহ ব্লক স্থাপনের কাজ চলছে। জেলা প্রশাসক মাসুদ আলম বলেন, লঞ্চ ঘাট ও ফেরি ঘাট একসাথে হওয়ায় জনগনের অনেক সমস্যা হয়, এ জন্য অনেক দুর্ঘটনা ঘটছে এবং আগামীতেও ঘটতে পারে। তাই ফেরি ঘাট ফেরিঘাটের জায়গায়ই থাকবে। আর এডভ্যান্সার, গ্রীণলাইন, কর্ণফুলী-১৪ লঞ্চ ফেরি ঘাটের পাশে কালুপুর তালতলি ঘাটে ভীরবে, তাহলে-ই যাত্রীদের দূর্ভোগ কমবে।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।