ব্রেকিংঃ

ভেদুরিয়ায় শফি বাহিনী আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে নিরীহ মানুষ

 মোকাম্মেল হোসেন জোনায়েদ:

 ভোলা সদর উপজেলা ভেদুরিয়া ইউনিয়নের শফি বাহিনী আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে বলে এলাকাবাসি। স্থানীয়রা জানায় তাদের অপকর্মের কথা কেউ মুখ খুলল্লে বিভিন্ন রোষানলে পড়তে হয় । ভাগিনা ভাতিজা দিয়ে প্রতিনিয়ত চুরি , ছিনতাই, মেঘনা নদী থেকে প্রতিনিয়ত তৈলপাচাঁর, সার পাচাঁর,মাদক ব্যবসা সহ বিভিন্ন কালোবাজারি করে বেরাচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে । ইয়াবা বিক্রি করতে গিয়ে  ডিবি পুলিশের কাছে হাতে নাতে ধরা খায়। এই পর্যন্ত একাধিক বার ডাকাতি করতে গিয়ে মাল সহ হাতে নাতে ধরা খেয়ে কিছুদিন জেল খেটে ক্ষমতার দাপটে পাড় পেয়ে যান বলে জানান স্থানীয়রা।এবং সার পাচাঁর করতে গিয়ে ও কোষ্টগার্ডের কাছে হাতে নাতে ধরা পরে আবার ও কিছুদিন জেল খাটেন এই বাহিনীর নজরুল। যতই প্রশাসনের কাছে হাতে নাতে ধরা পরে শফি বাহিনীর লোকজন, কোন আইনই তাদের্কে আটকাতে পারেনা প্রভাবশালী নেতা আর অবৈধ টাকার কারনে বলে জানান এলাকা বাসি ?তারা এলাকায় প্রচার করেন এনায়েত ওসি আমার মামা ও কাজল দারগা আমার দুলাভাই তোরা আমাদের কিছুই করতে পারবি না? এ জন্যই সাধারন মানুষ আরো বেসি আতঙ্কে থাকে আর যত অপরাধই করে, আইনের চোক্ষকে ফাকি দিয়ে তারা পাড় পেয়ে যান। অবৈধ টাকা আর ক্ষমতার দাপটে, এখানেই ক্ষ্যন্ত হয়নি শফি বাহিনী? তার বাহীনি সহ বোন জামাই ফরিদ গাজী কে দিয়ে স্থানীয় কয়ছর গাজীর জমি দখল করেন এবং বাপ দাদার বিটে থেকে তারানোর হুমকি ও দেন? তাদের অপকর্মের কথা যদি কেউ প্রকাস করে তাহলে তার গুন্ডা বাহিনীর দ্বারা খুন জখম গুম সহ বিভিন্ন হুমকি দামকি দিয়ে আতঙ্কে রাখেন সাধারন মানুষকে। স্থানীয় সুমন, সেলিম,জুয়েল, কামাল,সহ আরো অনেকে জানায় তাদের ভয়ে এলাকায় কেউ মুখ খুলার সাহস ও পাচ্ছে না।শফির ভাই নজরুল রোকসনা নামের এক মেয়েকে দর্ষন করার সময় সুমন সহ আরো অনেকের কাছে হাতে নাতে ধরা পরে, গটনা শুনে পুলিশ ও সাংবাদিক গটনা স্থলে গিয়ে গটনার সততার প্রমান পান। মেয়ের বাবা যাতে কোন মামলা না করেন এজন্য তাকে হুমকির মুখে ও রাখেন শফির গুন্ডা বাহিনীর দ্বরা? মামলা করলে নাকি বিপদে পরতে হবে বলেও জানান মামলা করে এখন হুমকির মুখেও আছেন মেয়ের বাবা? এই গটনা যাতে কাউকে না বলে স্বাক্ষী সুমন সহ সব স্বাক্ষীদেরকেই শফির গুন্ডা বাহিনী দ্বারা হমকি ও দেন সুমন জানায় যদি কাউকে কিছু বলে তাহলে নাকি তাকে মেরে ফেলা হবে এখন স্বাক্ষি দিয়ে সুমন নিরাপত্তা হিনতায় ভুগছে বলেও জানান, এর পর ও তাদের অপকর্ম থেমেনেই শফির বাতিজা মাকসুদ ইয়াবা সহ ডিবির এস আাই রবিউল এর কাছে হাতে নাতে ধরা খান। এর পর নির্বাহী মেজিস্টেট আব্দুল হালিম তাদেরকে ৬ মাসের জেল ও দেন।শফির কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান ডিবি পুলিশ নাকি টাকা খাওয়ার জন্য তার বাতিজা মাকছুদকে ধরছে টাকা না দেয়ায় ইয়াবা দিয়া চালান দিছে? স্থানীয়রা জানান এভাবে একের পর এক অপকর্ম করে পার পেয়ে গেলে আইনের প্রতি মানুষের আস্থা হারিয়ে ফেলবে।তাই প্রশাসনের প্রতি সাধারন মানুষের দাবি সঠিক তদন্ত করে সুস্থ বিচার কারার জন্য তাহলে সাধারন মানুষের আইনের প্রতি শ্রদ্বা থাকবে।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।