ব্রেকিংঃ

ভোলার বোরহানউদ্দিনে প্রতিপক্ষের হামলায় নবম শ্রেণির ছাত্র ও মা গুরুত্ব আহত।

স্টাফ রিপোটারঃ
ভোলার বোরহানউদ্দিনের কাচিয়া ০৮ নং ওয়ার্ড এর দালাল বাজার এলাকায় ল সন্ত্রীদের হামলায়, গত বৃহস্পতিবার, (৬ ফেব্রুয়ারী) পদ্মামনসা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র মোঃ ছালমান (১৫), ও তার মা কে একদল সন্ত্রাসী বাহিনী, গুরুত্ব আহত করেছেন।

আহত হওয়া ছাত্র, মোঃ ছালমান স্কুল ছুটি হওয়ার পরপরই তার বাড়িতে যাওয়ার পথে তাদের দরজায় বসার বৈঠক খানার সামনে যেতে না যেতেই হঠাৎ চার হুন্ডা ভর্তি ১২ জন সন্ত্রাসী বাহিনী হঠাৎ এসে তাকে হুন্ডার উপর উঠাতে চেষ্টা করে, তার পরই ছালমান উঠতে না চাইলে তখনই সন্ত্রাসীরা নবম শ্রেণির ছাত্রকে থাপর ও গুসি এবং পা দিয়ে লাথি শুরুকরে এবং ছালমান এর চিৎকার শুনতে পেয়ে তার মা বাড়ি থেকে আসতে দেখে ছালমানকে মাথায় লাঠি দিয়ে বারিদেয় এবং তার নাকমুখ থেকে রক্ত বের হয়, এবং তার মাকে ও এলোপাতাড়ি মাইর দোর করার পরই ছালমান ও তার মা অজ্ঞান হয়ে পড়েছে এবং ডাক চিৎকার শুনতে পেয়ে সন্ত্রাসীরা তাৎক্ষণিক পালিয়ে যায়, ১/মোঃ নাঈম, পিতা ছলেমান, ২/মোঃ সেলিম ও ৩/সোহেল সহ অন্যান্য অচেনা সন্ত্রাসী বাহীনিরা, সেলিমও সোহেল তার নিজ বাড়িতে গিয়ে পালিয়ে থাকে এবং নাঈম সহ অন্যান্য সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। এলাকার জনগন ডাকচিৎকার শুনতে পেয়ে, তাৎক্ষণিক পাটোয়ারী বাড়িতে এসে ভিরকরে এবং তারা থানায় জানালে, তাৎক্ষণিক থানা থেকে পুলিশের সদস্য ও ঐ এলাকার মেম্বার মোঃ দ্বিন ইসলাম সহ, এসআই দেলোয়ার, এস আই হেমায়েত সহ সংজ্ঞিয় পোর্স সহ এসে ঘটনা স্থানে এসে জনগনের কাছে এই ঘটনার কথা শুনে এবং সেলিমদের ঘরে ঢুকে, সেলিম কে ঘর থেকে বের করে আনে। কিছু কথা জিজ্ঞেস করলে সেলিম পুলিশ সদস্যদের বলে আমি ঐ ছেলেদের মারামারি যেন না করতে পারে তার জন্য তাদের ছারিয়ে দিয়েছি, আর আহতো হওয়া ছালমান ও তার মা বলে সেলিম, এবং সোহেলও নাঈম সহ অন্যান্য অচেনা ছেলেরা আমাদেরকে এলোপারি মাইর দোর করে। এবং পুলিশ সদস্যরা জনগনকে বুঝিয়ে দিয়ে চলে যান।

এ বিষয়ে মুঠোফোনে হামলাকারীদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তাদেরকে পাওয়া যায়নি।

স্টাফ রিপোটারঃ
বর্তমানে আহত ছালমান ও তার মা বোরহানউদ্দিন হাসপাতালে চিকিৎসা দিন রয়েছে।

দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।